আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন?
প্রতিবারের মতন আবারো একটা অন্যরকম টপিক নিয়ে হাজির হলাম, আমি Hridoymini ট্রিকবিডির নতুন পোস্টে আপনাদের স্বাগতম।

আজকের পোস্টের টপিক হল Web Story

  • কি এই Web story?
  • এটা দিয়ে কি ইনকাম করা যায়?
  • কিভাবে Website এ এর মাধ্যমে ভিজিটর নেওয়া যায়?
  • এই পোস্টে আমি এই তিনটি টপিক নিয়ে কথা বলবো পরবর্তী ৩/৪ টা পর্বে আমি দেখাবো কিভাবে এগুলো WordPress ও Blogger ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে হয়, কিভাবে স্টোরি গুলো চেক করতে হয় ও কিভাবে গুগলে সাবমিট করতে হয়।
    চলুন ১ম পর্ব শুরু করি,

    Web story কি?

    গুগলে সার্চ দিলে আপনারা হয়ত লক্ষ করবেন Stories নামে একটা অপশন আসে?


    হ্যা এগুলই Webstory.
    সব কিছুতে যেমন শর্ট ভিডিওস ইত্যাদিতে গুরুত্ব দিচ্ছে এখন গুগলও ওয়েব স্টোরি গুলো তে গুরুত্ব দিচ্ছে।

    Web story হচ্ছে গুগলে Story ফরম্যাটে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট প্রদর্শন করা।
    আর এটা সাধারণত গুগল ক্রোম ব্রাউজারে দেখা যায়।

    ওয়েবস্টোরিতে কি থাকে?

    এটাতে বিভিন্ন ছবি বা এনিমেশন দিয়ে একটা স্টোরি বানাতে হয়। যেগুলো তে লিংক দেওয়া থাকে ক্লিক করলে পুরো স্টোরি বা ব্লগ এ নিয়ে যায়।

    গুগল ওয়েব স্টোরি কি কি ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা যায়?
    এটা যেকোন ওয়েবসাইটে বানাতে পারবেন
    চাই সেটা ব্লগার হোক বা ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্য কিছু। তবে ওয়েব স্টোরি মূলত ব্লগ ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি ব্যবহার করা হয়। 

    Webstory থেকে কি ইনকাম করা যায়?

    Web story থেকে ২ ভাবে ইনকাম করা যায়ঃ

  • স্টোরি মনিটাইজ করে
  • স্টোরি এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে।
  • স্টোরি মনিটাইজ কি করে করে?

    স্টোরি মনিটাইজ বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে করা যায়। এখানে আপনারা গুগল এডসেন্স এর এডস ও বসাতে পারবেন।

    স্টোরি এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে কিভাবে ইনকাম হয়?

    এটা মূলত ইনকামটা স্টোরি তে হয় না। ইনকাম টা হয় আপনার ওয়েবসাইটে। আপনি যখন কোন ভালো একটা স্টোরি দিলেন সেটা অনেক র‍্যাংক করে গেলো। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে হিউজ পরিমাণ ভিজিটর আসা শুরু করবে। তখন আপনি বহু পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।

    তো আজকে এই পর্যন্তই কিভাবে আপনার সাইটে এই ওয়েব স্টরি যোগ করবেন এ নিয়ে পরবর্তীতে পোস্ট করা হবে।

    যেকোন ধরণের ওয়েবসাইট বানাতে যোগাযোগ করুন আমার সাথেঃ

  • আমার ওয়েবসাইট থেকে কিনুনঃ Hridoymini.com
  • আমার টেলিগ্রাম চ্যানেলঃ Hridoymini.com web sell
  • The post Web Story কি? Web Story থেকে কিভাবে ইনকাম হয় ও এর মাধ্যমে কিভাবে Website এ ভিজিটর নেওয়া যায়? [Part – 1] appeared first on Trickbd.com.

    বর্তমান ডিজিটাল যুগের ইন্টারনেট ভিত্তিক দুনিয়ায় আপনি যদি নিজেকে ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে উপস্থাপন করতে চান তাহলে আপনার জন্যই আমার আজকের এই টপিক। অনেকেরই স্বপ্ন থাকে নিজের নামে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করার নিজেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে অন্যের কাছে উপস্থাপন করার। এছাড়াও এক একজন এক এক কারণে ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে। কিন্তু আমরা যারা সাধারণ রয়েছি তারা চাইলে তা করতে পারি না। কারণ এক হচ্ছে টাকার অভাব আরেক হচ্ছে কোডিং এর জ্ঞানের অভাব। কিন্তু গুগল মামা থাকতে কিসের চিন্তা। গুগল মামা এই পর্যন্ত আমাদের মতো লোকদের বিভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে আসতেছে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে আমার আজকের টপিকের বিষয়।

    গুগল মামার একটি সার্ভিস এর মাধ্যমে একদম ফ্রিতে নিজের জন্য একটা ওয়েবসাইট তৈরি করার ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করব। আপনারা হয়তো অনেকেই আছেন এইটা বলার সাথে সাথে মনে করেছেন আমি গুগলের ওয়েবসাইট তৈরি করার সার্ভিস ব্লগস্পট নিয়ে কথা বলতেছি। আরে না ভাই, আমি গুগল মামার ওয়েবসাইট তৈরি করার সার্ভিস গুগল সাইট নিয়ে কথা বলতেছি।

    Google Sites কি?

    আসলে Google Sites হলো ওয়েবসাইট তৈরি করার মতো একটি মাধ্যম। আপনি চাইলে এটির মাধ্যমে একটি সাধারণ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন নিজের জন্য। তবে এর মধ্যে বেশ সীমাবদ্ধতা আছে। আপনি চাইলেই আপনার মতো করে কিছু করতে পারবেন না। এখানে শুধু গুগলের দেওয়া নির্দিষ্ট কিছু ফরম্যাট অনুযায়ী আপনি সেটি কাস্টমাইজ করতে পারবেন। তবে আধুনিক সময়ে দরকারি বিষয়গুলোতে ডকুমেন্ট সংরক্ষণ ও উপস্থাপন এর জন্য এটি একটি দারুণ এবং সবচেয়ে নিরাপদ মাধ্যম।

    Google Site এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করার পদ্ধতিঃ

    আশা করি Google Sites কি তা সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা নিতে পেরেছেন। তারপরও যদি আপনার এই বিষয়ে আরো জানার আগ্রহ থাকে তাহলে চিন্তা কিসের গুগল মামা তো আছেই। তাকে খোঁচা দিয়ে বা সার্চ দিয়ে এর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন। এর সম্পর্কে জেনে তো নিলেন এইবার আসুন এর মাধ্যমে কিভাবে বা কোন পদ্ধতিতে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করব তা দেখে নেই।

    প্রথমে বলে নেই এখানে সাইট তৈরি করতে হলে আপনার একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। সাইট তৈরি করার জন্য এই sites.google.com লিংকটিতে ক্লিক করুন। তারপর দেখবেন লগইন করার একটি পেজ আসবে সেখানে আপনার জিমেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড বসিয়ে লগইন করুন।

    লগইন করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মতো দেখতে পাবেন। এখান থেকে এইবার আপনি ওয়েবপেজ তৈরি করতে Blank (+) চিহ্নিত অংশে ক্লিক করুন। অথবা আপনি এখান থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী তৈরি করা টেম্পলেট যদি ব্যবহার করতে চান তাহলে এখান থেকে আপনার পছন্দমতো একটি টেম্পলেটের উপর ক্লিক করুন।

    আমি এখানে Blank টিতে ক্লিক করলাম। এইবার নিজের পছন্দমতো Enter Site Name এর জায়গায় সাইটের নাম দিন যে নামে আপনার সাইটকে খুঁজে পাওয়া যাবে এবং Your Page Title এর জায়গায় আপনার সাইটের টাইটেল দিন।

    Text Box ও Images যুক্ত করার পদ্ধতিঃ


    সাইটটিকে সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য অবশ্যই আপনার কিছু লেখা বা ছবির প্রয়োজন পড়বে। সেগুলো এখানে বসাতে বাম সাইটের Insert ট্যাব থেকে লেখা যুক্ত করার জন্য Text Box নিতে পারেন। আর ছবি যুক্ত করার জন্য Images নিতে পারেন। আপনি চাইলে এখানে আপনার কম্পিউটার থেকে ছবি যুক্ত করার পাশাপাশি গুগল ড্রাইভে থাকা ছবিও যুক্ত করতে পারবেন। লেখার ক্ষেত্রে টেক্সট প্যানেলের মাধ্যমে লেখার হেডিং, প্যারাগ্রাফ, বোল্ড, ইটালিক, লিংক, বুলেট পয়েন্ট ইত্যাদি এডিট করতে পারবেন।

    Layout সেট করাঃ


    এখানে আপনি ছয় ধরনের লেআউট দেখতে পাবেন। আপনার পছন্দমতো একটি লেআউট নিন। এই লেআউটগুলির মধ্যে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো collapsible text, table of contents, image carousel, button, divider, placeholder, YouTube video, Google Maps location, Docs, Sheets, Slides যুক্ত করতে পারবেন।

    নতুন পেজ যুক্ত করাঃ


    আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার সময় ডিফল্টভাবে শুধুমাত্র একটি পেজ অর্থাৎ হোমপেজ তৈরি হয়েছে। আপনি যদি আরো একাধিক পেজ তৈরি বা যুক্ত করতে চান তাহলে বাম পাশের প্যানেল থেকে Page নামক ট্যাবে ক্লিক করুন। তারপর নিচের দিকে লক্ষ্য করে দেখুন + প্লাস বা যোগ চিহ্ন সম্বলিত একটি বাটন আছে সেটিতে ক্লিক করুন এবং New Page বাটনটিতে ক্লিক করুন। তারপর আপনি যে নামে পেজ তৈরি করতে চান সে নাম দিয়ে পেজ তৈরি করে নিন। যেমন About Us, Contact Us ইত্যাদি।

    থিমসঃ


    আপনি চাইলে এখানে আপনার পছন্দমতো থিম সেট করতে পারবেন বা পরিবর্তন করতে পারবেন। যদিও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তবে আপনি কালার, ফন্ট, পেজ স্টাইল ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন।

    কাস্টমাইজ নেভিগেশনঃ


    ডিফল্টভাবে নেভিগেশন প্যান থাকবে পেজের টপে এবং ট্রান্সপারেন্ট কালারসহ। আপনি চাইলে এটিকে পরিবর্তন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সেটিংস আইকনে ক্লিক করতে হবে। তারপর সেখান থেকে Navigation অপশন সিলেক্ট করে Mode এবং Color এর পরিবর্তন করতে পারবেন।

    Header এর ধরন পরিবর্তনঃ


    ডিফল্টভাবে Header টি থাকবে আপনার টাইটেলরূপে। আপনি চাইলে এটিকে কভার ফটো, বড় ব্যানার এবং শিরোনাম হিসাবে সেট করতে পারবেন। এই অপশনগুলিে মধ্যে যেকোনো একটি সেট করতে টাইটেল হেডারের উপর আপনার মাউস ঘোরান এবং Header Type বাটনে ক্লিক করুন। তারপর আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যেকোনো একটি অপশন বেছে নিতে পারেন।

    পাবলিশ করাঃ


    সর্বশেষ আপনার যদি পুরো ওয়েবসাইটটির বিষয় সাজানো হয়ে যায় তাহলে আপনি এটিকে লাইভ করানোর জন্য অর্থাৎ সকলের সামনে উন্মুক্ত করার জন্য বাম পাশের উপরের Publish বাটনে ক্লিক করুন। যখনি উক্ত বাটনটিতে ক্লিক করবেন তখন নতুন একটি পপআপ আসবে।

    এখানে আপনাকে আপনার একটি ইউনিক ওয়েব অ্যাড্রেস সেট করে দিতে হবে তারপর Publish বাটনে ক্লিক করুন। আর দেখুন আপনার সাইটটি লাইভ হয়ে গেছে। এখন যে কেউ চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবে। Google Site দিয়ে তৈরি করা আমার ডেমো ওয়েবসাইটটি দেখতে এই sites.google.com/view/mahbubpathan লিংকে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য আপনি চাইলে এখানে কাস্টম ডোমেইনও ব্যবহার করতে পারবেন।

    আর এই ছিলো মূলত Google Sites দিয়ে প্রাথমিকভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করা নিয়ে আমার আজকের এই টপিক। আমি এখানে একদমই প্রাথমিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। এখনও এখানে অনেক ধরনের অ্যাডভান্স কাজ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আরও সুন্দরভাবে গুগল সাইট দিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। যেহেতু আমি এখানে প্রাথমিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি সেহেতু আপনারা যদি এর সম্পূর্ণ বিষয়ের উপর ধাপে ধাপে বিস্তারিত টপিক চান, তাহলে আমি তা পরবর্তীতে শুরু করব।

    আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

    সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

    The post Google Sites এর মাধ্যমে নিজের নামে ওয়েবসাইট তৈরি করুন একদম ফ্রিতে। appeared first on Trickbd.com.

    আমার দেখা সেরা একটি ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন প্রোভাইডার কম্পানী সম্পর্কে যতটুকু পারলাম তুলে ধরলাম। সব সময় চেষ্টা করি ভালো এবং সেরা জিনিসটা সবার মাঝে তুলে ধরতে। এখন প্রযন্ত অনলাইনে আমার কাছে নেমচিপ Namecheap.com কে সবথেকে সেরা এবং ভালো মানের ওয়েবহোস্টিং এবং ডোমেইন প্রোভাইডার মনে হয়েছে। যদিও নেমচিপ Namecheap.com ডোমেইন এর জন্য বিখ্যাত কিন্ত নেমচিপ এর ডোমেইনের পাশাপাশি ভালো মানের হোস্টিং সার্ভিস দেওয়ার ও সুনাম রয়েছে । নেমচিপ কে ভালো লাগার অনেক গুলো কারণ রয়েছে যার মধ্যে থেকে সল্প সংখ্যাক কিছু কারণ আজকে উল্লেখ্য করলাম ।
    নেমচিপ কি ? ( What Is Namecheap.com ? )
    উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারেঃ নেমচিপ ইনকর্পোরেটেড (Namecheap, Inc.) একটি আইসিএনএন (ICANN) স্বীকৃত রেজিস্ট্রার (registrar,) কোম্পানি যারা ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করে এবং বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রি করে (also known as aftermarket domain names) । ফিনিক্স, অ্যারিজোনায় অবস্থিত এ কোম্পানিটি একই সাথে ওয়েবসাইট হোস্টিং ও বিভিন্ন ওয়েব সিকিউরিটি সার্ভিসও প্রদান করে থাকে। কোম্পানির ভাষ্যমতে ৩০ লক্ষ ব্যবহারকারীর প্রায় ৭০ লক্ষ ডোমেইন তারা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। অতএব বুঝতেই পারছেন বিশাল ব্যাপার স্যাপার আছে আর কি । নেমচিপ শুধু ডোমেইন এবং হোস্টিং এর মধ্যোই সিমাবদ্ধ নেই , রয়েছে আরো অনেক রকম সার্ভিস ।
    * বাল্ক মেইল
    * সোস্যাল এপ্স
    * এস এস এল সার্টিফিকেট
    * প্রিমিয়াম ডি এন এস
    * অতিরিক্ত ওয়েবসাইট সিকিউরিটি টুলস
    এছাড়াও আছে অনেক ধরণের সার্ভিস যা নেমচিপে প্রবেশ করলে একটুখানি দেখলেই বুঝতে পারবেন ।
    আমি এবং নেমচিপ ( Me & Namecheap.com )
    আমি প্রায় দীর্ঘ 5 বছরের ও বেশি সময় ধরে নেমচিপের সঙ্গে আছি । প্রায় ২০টির ও বেশি ডোমেইন এবং ৫টির ও বেশি হোস্টিং আমি নেমচিপ থেকে নিয়েছি তাই বলতেই পারেন নেমচিপ কে আমি এতোটা সময় ধরে খুব ভালোভাবে চিনে ফেলেছি । সর্বপ্রথম ২০১৭ এর শেষের দিকে আমি নেমচিপ থেকে একটি সার্ভিস নিয়েছিলাম সেই থেকে নেমচিপের একজন বিশাল ভক্ত হয়ে গেছি আমি । শুধু সার্ভিসই নয় নেমচিপ কে বলা যায় একটা ফ্রেন্ডলী ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার কম্পানী । এখন প্রযন্ত আমি যখনই আমার কোনো অনলাইন বিজনেস কিংবা কোনো ক্লাইন্ট এর একটা প্রজেক্ট অনলাইনে হোস্ট করার কথা ভাবি তখনই শুরুতেই আমার মনে পড়ে নেমচিপের কথা । কোনো প্রকার সার্থ ছাড়াই নিজে কিংবা কোনো ফ্রেন্ড অথবা ক্লাইন্ট যে কাউকেই সব সময় নেমচিপ থেকে সার্ভিস নেওয়ার সাজেশন দেই আমি ।
    কেনো নেমচিপ সেরা ? ( Why Namecheap.com Is The Best ? )
    প্রথমেই বলে রাখি অনলাইনে বড় বড় হোস্টিং প্রোভাইডার কম্পানীর মধ্যে নেমচিপ অন্যতম । এবং সবথেকে বড় কথা নেমচিপের সার্ভিসের মূল্য ও খুবই সস্তা । এটা অনেকটা কাকলী ফার্নিচারের মতো দামে কম মানে ভালো । তাই সহজেই যে কেউ চাইলেই তার ছোট কিংবা বড় যেকোনো ধরণের অনলাইন বিজনেসের জন্য সল্প মূল্যে নেমচিপের সার্ভিস গ্রহণ করতে পারে । নেমচিপের সবথেকে সেরা দিকটি হলো এদের সাপোর্ট টিম । আমার মনে হয় এখন প্রযন্ত সকল ওয়েব হোস্টিং কম্পানীর থেকে নেমচিপের সাপোর্ট টিম সবথেকে বেশি হেল্পফুল ।
    ২০১৯ সালে একবার আমি আমার একটি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট নিয়ে টেকনিক্যাল একটা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিলাম । যদিও এটিতে কোনোভাবেই হোস্টিং কর্তৃপক্ষের দায় ছিলো না তবুও আমি এই সমস্যাটি নিয়ে নেমচিপের সাপোর্টে কথা বলি এবং তাদের একজন দক্ষ সাপোর্টার আমাকে পুরাপুরি সহযোগিতা করে এবং প্রায় ৩ঘন্টার একটি চ্যাট সেশন শেষে আমার সমস্যাটির সমাধান পায় । এই একই সমস্যাটি অন্য কোনো হোস্টিং কম্পানীর সাপোর্ট টিমকে জানালে তারা সোজা কথাই বলে দিতো “Please Contact With Your Developer” কিন্ত নেমচিপ এটি করে নি । সার্ভিস রিলেটেড ইস্যু থেকে শুরু করে টেকনিক্যাল সব ধরণের সাপোর্ট নেমচিপ তার ইউজারদেরকে দিয়ে আসছে ।
    তাছাড়া নেমচিপের ওয়েবহোস্টিং খুব ফাস্ট এবং ইউজার ড্যাশবোর্ডটিও খুব সহজ যে কেও সহজেই এখান থেকে সার্ভিস অর্ডার থেকে শুরু করে কন্ট্রোল সব কিছুই করতে পারবে ।
    কিছু কথা ( Some Words )
    এটি কোনো প্রমোশনাল পেইড পোস্ট নয় । অনেকেই আছেন যারা নানান ধরণের কম্পানী থেকে হোস্ট ডোমেইন নিয়ে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন, ঠিকভাবে সাপোর্ট পাচ্ছেন না, সার্ভিস ভালো না, বা অনেক স্লো তাদের জন্য এই পোস্টা আশা করছি একটু হলেও কাজে আসবে । এবং আমি সব সময় চেষ্টা করি সঠিক জিনিসটা সঠিকভাবে সকলের সামনে তুলে ধরতে । পুরো পোস্টা সময় নিয়ে পড়ে থাকলে ধন্যবাদ ।

    Video Watching Suggestion

    আর হ্যা এরকম নিত্য নতুন টেকনোলোজি বিষয়ক ভিডিও পেতে আমার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করবেন ।

    The post আমার দেখা এখন প্রযন্ত সেরা একটি হোস্টিং ডোমেইন প্রোভাইডার কম্পানী appeared first on Trickbd.com.

    আসসালামু আলাইকুম।
    কেমন আছেন সবাই?
    আগের এক পোস্টে ওয়েবস্টোরি কি এটা পোস্ট করেছিলাম?
    না দেখে থাকলে দেখে নিন এখান থেকেঃ

    Web Story কি? Web Story থেকে কিভাবে ইনকাম হয় ও এর মাধ্যমে কিভাবে Website এ ভিজিটর নেওয়া যায়? [Part – 1]

    আজকের এই পর্বে দেখাবো কি করে ব্লগ সাইটের জন্য ওয়েবস্টোরি তৈরী করতে হয়।

    ব্লগ সাইটে ওয়েব স্টোরী তৈরী করার জন্য প্রথমে আপনাদের এই ওয়েবসাইট যেতে হবেঃ

    https://makestories.io/

    এরপর এখানে আপনাদের একটা কথা মনে রাখতে হবে এটা ওয়েব ভার্সন একটি ওয়েবসাইট মোবাইলে স্ক্রিনে এটা সাপর্ট করবে না। তাই সব সময় খেয়াল রাখবেন যেন ডেস্কটপ মুডে থাকে।

    নয়ত এমন এলার্ট আসবেঃ

    সাইটে যাবার পর ডেস্কটপ মুড অন করুন।
    যারা না পারেন তাদের জন্য দেখিয়ে দেওয়া হলঃ

    এর পর signup for free

    এখানে আপনার জিমেইল দিয়ে লগিন করে নিনঃ

    এরপর টিউটোরিয়াল স্কিপ করে দিন

    এখন আপনার স্টোরি টপিক সিলেক্ট করতে ও ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে। এগুলো সিলেক্ট করে দিন।

    এরপর ড্যাশবোর্ডে চলে যান।

    এবার ক্রিয়েট নিউ স্টোরি

    এরপর আপনাদের সামনে সাদা একটি পেইজ আসবে এটাতেই আপনাদের স্টোরি টি সাজাতে হবে।
    স্টোরি সাজানোর টিউটোরিয়াল অনেক পেয়ে যাবেন ইউটিউবে এটা পোস্ট আকারে দেওয়া সম্ভব হয় নি।
    এখানে বিভিন্ন টেম্পলেটস দেওয়া আছে স্টোরির আপনারা নিজেরা তৈরী করতে না পারলে এসব টেম্পলেট ব্যবহার করতে পারেন।
    আমি দেখানোর জন্য টেম্পলেট ব্যবহার করছি।

    টেম্পলেট নেওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করুনঃ

    এগুলো হল টেম্পলেট

    এখান থেকে আপনাদের পছন্দের টেম্পলেট বেছে নিন।

    সিলেক্ট করতে + বাটনে ক্লিক করুন।

    স্টোরী পাবলিশ করার জন্য মিনিমাম ৫ টা স্লাইড থাকতে হবে। স্লাইড বা পেইজ ৫ টা তৈরী করে নিবেন। একটা স্লাইডে স্টোরি পাবলিশ হবে না।

    স্টোরির যেকোন এলিমেন্টসে লিংক বসানোর জন্য আপনি সেই এলিমেন্টসের উপরে ক্লিক করুন তারপর নিচের মত on click open link অন করে সেখানে শুধু লংক টা বসিয়ে দিন।

    এখন কথা হল স্টোরি কিভাবে পাবলিশ করবো?

    স্টোরি পাবলিশের জন্য পাবলিশে ক্লিক করুন।

    এরপর আপনার নাম লগো ফাভিকন ইত্যাদি চাইবে সব দিবেন।

    পরের ধাপে এসইও ইনফোর্মেশন দিতে হবে।

    এর পরের ধাপে স্টোরি তে কি কি ভুল আছে তা শো করবে সেগুলো ফিক্স করে নিতে হবে

    এরপর আপনার গুগল এনালিটিক্স একাউন্ট এর ট্রাকিং আইডি দিতে হবে।

    আর যদি সাইটে এডসেন্স থাকে তাহলে এডসেন্স কোড বসাবেন

    এর পরবর্তী ও শেষ ধাপে আপনাদের ডোমেইন যোগ করতে বলবে। আপনারা আপনাদের সাইটের ডোমেইন এখানে বসাবেন।

    এরপর একটি সাব ডোমেইন নেইম বসাতে হবে আমি story দিলাম

    এরপর আপনাদের দুইটি রেকর্ড দেওয়া হবে এই দুইটা রেকর্ড আপনাদের ডোমেইন এর ডিএনএস এ যোগ করতে হবে।

    বাস এই কোড এখন আপনার সাইটের যেকোন জায়গায় ব্যবহার করুন।

    ভাই লেখতে লেখতে হাত ব্যথা হইয়া গেলো 😓
    যাই হোক যথেষ্ট বুঝানোর চেষ্টা করেছি তাও না বুঝাতে পারলে আমার অপারগতা। ইউটিউবে এ ব্যপারে অনেক হেল্প পেতে পারেন। আর না হয় আমাকে ইনবক্স করতে পারেন বুঝিয়ে দিবো ইনশা আল্লাহ। 🥰

    যেকোন ধরণের ওয়েবসাইট বানাতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ

  • আমার ওয়েবসাইট থেকে কিনুনঃ Hridoymini.com
  • আমার টেলিগ্রাম চ্যানেলঃ Hridoymini.com Web Sell
  • The post Blogger সাইটের জন্য কি করে Web Story তৈরী করে তা সাইটে Add করবেন। [ part – 2 ] appeared first on Trickbd.com.