আসসালামু আলাইকুম

টিকটকের পরে শট ভিডিও সিস্টেম চালু করছে ইউটিউব। টিকটক মূলত জনপ্রিয় পেয়েছে এই কারনেই। যেখানে ইউজার শট ভিডিও আপলোড করতে পারে। টিকটক কে দেখে ইউটিউব চালু করেছে এই সিস্টেম। যদিও এখন অনেক যেমন ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব এই সিস্টেম চালু হয়েছে।
তো ইউটিউবে এখন শট ভিডিও সিস্টেম। তবে দশক একটা সমস্যায় পরে। সেটা হল এখানে ভিডিও একাধিক বার দেখা যায়না। অনেক সময় এই ভিডিও ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয়। যেটা বেশি কেউ জানেনা। এখন দেখাব কোন এপস ছাড়া একটি সাইটের মাধ্যমে ইউটিউব শট ভিডিও ডাউনলোড করবেন।

»»প্রথমে ইউটিউবের যেই ভিডিও ডাউনলোড করবেন সেটায় যেয়ে ভিডিওর লিংক কপি করবেন।

»»শেয়ার বাটনে ক্লিক করুন।
কপি লিংক বাটনে ক্লিক করে লিংক কপি করুন।
আপনার ব্রাউজারে shortsnoob.com লিখে সাচ করুন অথবা এখানে CLICK করুন।

বক্সে লিংক পেষ্ট আর SEARCH বাটনে ক্লিক করুন।ভিডিও আকার নিবাচন করে নিচে DOWNLOAD বাটনে ক্লিক করুন।3ডট এ ক্লিক করুন। এবং নিচে Download লেখায় ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

ভুল ত্রুটি হল

The post [SHORT]ইউটিউবে শট ভিডিও ডাউনলোড করবেন যেভাবে। appeared first on Trickbd.com.

টাইটেল দেখেই বুঝতে পেরেছেন আজকের পোস্ট কী নিয়ে।

বিঃদ্রঃ এটা কোনো ট্রিক না, এটা একটা গুগলের ফিচার যা অনেকেই জানে না। তাই এটা ব্যবহারে আইডির কোনো ক্ষতি হবে না এবং আপনি যখন ইচ্ছা তখন অন্য চ্যানেল ডিলিট করে দিতে পারেন।

যা যা লাগবেঃ
১. একটি সুস্থ ইন্টারনেট কানেশন যুক্ত স্মার্টফোন বা কম্পিউটার।
২. একটি গুগল একাউন্ট অর্থাৎ জিমেইল একাউন্ট।
৩. একটি সচল সিম কার্ড, যেটা দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে।
৪. পোস্ট পড়া ও স্ক্রীনশট ফলো করার মতো ধৈর্য্য।
৫. একটি সুস্থ ব্রাউজার (ফোন এর ডিফল্ট ব্রাউজার)

আমি Chrome ব্যাবহার করলাম।

প্রথম কাজ একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা, যাদের আগে থেকেই খোলা আছে তারা এই ধাপ বাদ দিন।
আমি নিচে ইউটিউব থেকে “Test 1” নামে একটি চ্যানেল খুললাম।

এরপর গুগল ক্রোমে প্রাইমারি একাউন্ট হিসেবে ঐ জিমেইল লগিন করুন যেটাতে আপনি একাধিক চ্যানেল খুলতে চান।
আমি টেস্ট সাবজেক্ট হিসেবে আমার সদ্য খোলা জিমেইল ব্যবহার করলাম এবং লগিন করলাম।
ক্রোমে ঢুকে মেনু থেকে “Desktop Site” চালু করে নিবো এবং নিচের লিংকে প্রবেশ করবো।

www.youtube.com

যাদের প্রাইমারি একাউন্ট হিসেবে লগিন হয়নি, তাদের হয়তো এই লিংকে ঢুকার পর উপরে অন্য একাউন্টের বা চ্যানেলের আইকোন শো করবে। তাই, ঐ আইকনে ক্লিক করে আমাদের নির্দিষ্ট একাউন্ট সিলেক্ট করে নিবো।


এবার নিচের মতো মেনু তে ক্লিক করবো।

এরপর সেটিংস এ ঢুকবো।

এরপর “Create New Channel”

চ্যানেল নাম দিয়ে টিক দিয়ে দিবো

ফোন নাম্বার দিবো একটা

ভেরিফাই করবো এবার

নিচের মতো আসলে প্রথমটা “Chrome” সিলেক্ট করবো। অন্যান্য ব্রাউজারে এটা আসবে না।

ব্যাস। দেখুন ২য় চ্যানেল খোলা হয়ে গেছে।

আমি এবার ইউটিউব এপ থেকে চ্যানেলের লগো চেঞ্জ করে এসে আবার রিলোড দিলাম।

এবার ৩য় চ্যানেল খোলার জন্য আবার মেনু থেকে সেটিংস এ ঢুকবো। এইবার ইন্টারফেসটা নিচের মতো আসবে। স্ক্রীনশট ফলো করুন।


এইভাবে একাধিক চ্যানেল খোলা যাবে। কতটি সর্বোচ্চ খোলা যাবে আমি জানি না। আপ্নারা আরো চেস্টা করে দেখতে পারেন।

আপনার তিনটি চ্যানেল এক অপরগুলোর থেকে সম্পুর্ন আলাদা ভাবে ডাটা কালেক্ট/শেয়ার করবে।
অর্থাৎ প্রত্যেক চ্যানেল হিস্টরি, ডিজিটাল লগারিদম, সাবস্ক্রাইবার, প্লে লিস্ট, আপলোড বা সকল তথ্যই আলাদা আলাদা ভাবে কাজ করবে।
এটা অনেকটা ৩টা জিমেইলের মতো ফীল দিবে। কিন্তু এখানে জিমেইল একটাই। এটাই সুবিধা।

এ পর্যন্ত ই।

The post একটি Gmail দিয়ে একাধিক ইউটিউব চ্যানেল খোলার পদ্ধতি [২০২২] appeared first on Trickbd.com.

আসসালামু আলাইকুম,

যদি আপনার মাথায় সারাক্ষন youtube এর চিন্তা থাকে এবং আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন তাহলে সবচাইতে প্রথমে যে প্রশ্নটি চলে আসে-সেটি খুবই কমন তার নাম হলো কিসের উপর ইউটিউব চ্যানেল খুলবো? ইউটিউব চ্যানেলের টপিক কি হবে? আর কোন টপিক ই বা আপনার জন্য লাভজনক হবে।

আপনি যদি একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন তাহলে আপনার একটি লাভজনক কনটেন্ট আইডিয়া নিয়ে শুরু করতে হবে। তো আজকের এই আর্টিকেলে এমন কিছু বিষয় বা টপিক রয়েছে যেগুলো নিয়ে আপনি যদি চ্যানেল তৈরি করেন, তাহলে সম্ভাবনা আছে যে আপনি youtube চ্যানেল থেকে একটি ভালো ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

এবং আই উইশ আপনি অনেক তাড়াতাড়ি আপনার সফলতার রাস্তায় পৌঁছে যেতে পারবেন। তবে সেটি পুরোটাই নির্ভর করে আপনার ইউটিউব ভিডিও কনটেন্ট এর কোয়ালিটির ওপর।

Capture Your Daily Life Moments-Vlogging

৮০% লোকেরাই অন্যদের জীবনের ব্যাপারে জেনে অনেক আনন্দ পেয়ে থাকেন। তারা কোথায় যাচ্ছেন, কি করছেন,কি খাচ্ছেন ,এমনকি কার সাথে কথা বলছেন।

আর সেই ধারাবাহিকতায় ব্লগিং আপনার জন্য অনেক লাভজনক কনটেন্ট আইডিয়া হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে। আপনি আপনার নিজের চ্যানেলে নিজের জীবনের কিছু উত্তেজনাপূর্ণ ও সুন্দর বিষয় নিয়ে আপনার দর্শকদের জন্য ভিডিও বানাতে পারেন।

যেমন- কিছু বিষয়।
১. নিজের মতামত দেওয়া

২. নিজের জীবনে ঘটা ঘটনাগুলি শেয়ার করা

৩. কোথায় গেলেন ভালো ভালো জায়গার ব্যাপারে কথা বলা।

৪. নিজের চিন্তাধারা দিয়ে ভিডিও বানানো ইত্যাদি ইত্যাদি।

অনেকে নিজের প্রাত্যিক জীবনে ভালো ভালো অভিজ্ঞতা লোকজনের সামনে youtube চ্যানেলের মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। এবং তাদের এই বিষয়ে থাকা অনেক চ্যানেলে লক্ষ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার অনেক তাড়াতাড়ি জেনারেট করে ফেলেছেন।

কারন আমি আগেই বলেছি আমরা অন্যদের জীবনের ব্যাপারে জানতে পারলে অনেক আনন্দ পাই, আপনি যদি ইউটিউবের নতুন এবং প্রথম চ্যানেল তৈরি করে থাকেন। তাহলে এই টপিক টি আপনার জন্য বেস্ট ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া হিসাবে প্রমাণিত হবে।

আর এর প্রমাণ হচ্ছে এটি করার জন্য আপনার আলাদা কোন জ্ঞান বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে না, কেবল নিজের স্মার্ট ফোন ক্যামেরা দিয়েই ভিডিও বানানো যাবে খুব সহজেই।

Product unboxing YouTube channel

সহজ বাসায় বলি প্রোডাক্ট আনবক্সিং চ্যানেল মানে ভিডিওর মাধ্যমে যেকোনো নতুন প্যাক করা সিল করা প্রোডাক্ট খুলে তারপরে নিজের মত সেটি আনবক্স করা। এবং সেই প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে লোকজনের দেখানো এবং বলা।

আজকাল যখনই নতুন কিছু ইলেকট্রনিক জিনিস-যেমন স্মার্টফোন ল্যাপটপ স্মার্ট টিভি ইত্যাদি মার্কেটে আসে ঠিক তখনই লোকেরা youtube চ্যানেলে প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে জানতে চাই এবং দেখতে চাই। আর আমরা এই আনবক্সিং ভিডিওর মাধ্যমে খুব সহজেই কোন স্মার্ট ফোন বা কোন ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে লোকজনের জানাতে পারি।

প্রোডাক্ট আনবক্সিং করা ভিডিওর মাধ্যমে ভিউয়ার্সরা সেই প্রোডাক্টটির ডিজাইন ফিচার ইত্যাদি ইত্যাদি জানতে পারেন।

আপনি যদি রেগুলার নতুন নতুন গেজেট কিংবা স্মার্টফোন বা যেকোন ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট আনবক্স করে তার ভিডিও বানান তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল অনেক জলদি জনপ্রিয় হয়ে দাঁড়াবে।

youtube চ্যানেলের এই দারুন আইডিয়াটা আপনার জন্য অনেকটাই কাজে আসবে বলে আমরা মনে করি, তাই আপনি চাইলে এই আইডিয়াটি কাজে লাগাতে পারেন আশা করি সাকসেস খুব শিগগিরই পাবেন।

Product review channel

আমি আপনি বাজে কোন লোকই হোক না কেন এই সময় দাঁড়িয়ে আমরা যেকোনো ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট কেনার আগে অনলাইনে সেটা রিভিউ দেখার পর নির্ধারিত করি যে প্রোডাক্টটি ভালো হবে নাকি খারাপ হবে।

অনলাইন রিভিউ দেখে আমরা অনেক সহজেই যেকোনো ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট এর ফিচার ফাংশন এবং তার কাজের ব্যাপারে জানতে পারি। এক্ষেত্রে আপনি যদি প্রোডাক্ট রিভিউ চ্যানেল বানান তাহলে সেই চ্যানেলের ভবিষ্যৎ আমার মতে ভাল হবে।

আপনি কেবল নতুন নতুন ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট যেমন মোবাইল ল্যাপটপ ইত্যাদি ইত্যাদি ব্যবহার করে তাদের ফাংশন ফিচার সম্পর্কে মানুষকে জানাতে পারেন তাহলে খুব শীঘ্রই আপনি জনপ্রিয় হয়ে যাবেন ইউটিউবে।

বিশ্বাস করুন লোকেরা ইউটিউবে বিভিন্ন প্রোডাক্টের রিভিউ দেখে অনেক আনন্দ পেয়ে থাকেন এবং কিনার আগ্রহ হয়ে থাকে তাদের মনের মধ্যে।

Gaming channel

আপনি যদি একজন গেমার হন এবং মোটামুটি গেম প্লে করতে পারেন। সেটি এন্ড্রয়েডে হোক কিংবা পিসি গেমস হোক তাহলে আপনি নিজের খেলা গেমপ্লে ভিডিওটি রেকর্ড করে। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন।

এভাবে আপনি নিজের পছন্দের গেমগুলি খেলতেও পারবেন এবং সেই গেম প্লে ভিডিও গুলো মানুষকে দেখিয়ে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউবে আপনি লক্ষ্য করলেই দেখতে পারবেন এমনও গেমিং চ্যানেল দেখতে পারবেন যারা নিজেদের চ্যানেলে কেবলমাত্র গেম প্লে করে বা গেম প্লে ভিডিও আপলোড করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে।

তাই আপনি যদি মোটামুটি গেমিং করতে পারেন তাহলে এই আইডিয়াটা আপনার জন্য দারুন হতে পারে, আর বর্তমান সময়ে গেমিং চ্যানেল করে অনেকেই অনেক দ্রুত সাকসেস হয়ে যাচ্ছে। তো আপনি চাইলে এই আইডিয়াটিও কাজে লাগাতে পারেন।

Tutorial channel

আজকাল লোকেরা বিভিন্ন জিনিস শেখার জন্য ইউটিউবে গিয়ে ভিডিওর মাধ্যমে সেটা শিখতে চান। তাই আপনার যদি তেমন কোন বিশেষ কাজের অভিজ্ঞতা থাকে কোন প্রফেশনাল দক্ষতা থাকে তাহলে সেই বিষয়ে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে আপনি লোকজনের শিখাতে পারেন।

আপনি লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন আজকাল স্কুল এবং কলেজের পর মানুষজন যদি কোথাও কিছু শিখতে আসেন তাহলে সেটি নিঃসন্দেহে youtube।

এবং আপনি আপনার অভিজ্ঞতার উপরে যে কোন বিষয়ে ভিডিও বানিয়ে লোকজনের সাথে সেটি শেয়ার করতে পারবেন।

ফর এক্সাম্পল-

১. ব্লগিং টিউটোরিয়াল চ্যানেল।

২. ইউটিউব টিউটোরিয়াল চ্যানেল।

৩. অনলাইন আর্নিং টিউটোরিয়াল।

৪. অ্যান্ড্রয়েড টিউটোরিয়াল এবং কম্পিউটার টিউটোরিয়াল।[/b]
জেনে নিনঃ কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন? ইউটিউব টিপস

এগুলোর বাইরেও আপনি আরো অনেক রকমের টিউটোরিয়াল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন। youtube এ যে কোন ধরনের টিউটোরিয়াল চ্যানেল আজকাল অনেক তাড়াতাড়ি জনপ্রিয় হয়ে যাচ্ছে। তাই এটিও আপনার জন্য একটি বেস্ট আইডিয়া হতে পারে youtube এ ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য।

এই ছিল আমাদের আজকের youtube কনটেন্ট এর ওপর দারুন সব আইডিয়া। এই আইডিয়াগুলোর মধ্যে কোন আইডিয়া সবচাইতে ভালো লেগেছে তা কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন।

ইউটিউবার হতে চাইলে এই পাঁচটি অ্যাপ ব্যবহার করতেই হবে | Top 5 Apps For Youtuber

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইডার খুঁজছেন? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে নক করুন আমার অফিসের ফেসবুক পেজে – https://www.facebook.com/fanAnamika

তো ভিউয়ার্স কেমন লাগলো পোস্টটি ? পোস্টটি যদি ভালো লেগেই থাকে তাহলে শেয়ার করে বন্ধুদের কাছে ছড়িয়েও দিতে পারেন আজকের মত এ পর্যন্তই আল্লাহ হাফেজ।

The post দেখে নিন নতুন ইউটিউবারদের জন্য সেরা পাঁচটি কনটেন্ট আইডিয়া | Top 5 Content Idea For Youtubers appeared first on Trickbd.com.

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের কে আমাদের এই সাইটে আমার পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে একটি এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট কিভাবে লিখা যায় এই বিষয় টি নিয়ে কথা বলবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করে দেওয়া যাক।

এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট কিভাবে লিখতে হয় সেটা জানতে হলে আমাদের আগে যানতে হবে এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট আসলে কী।

আসলে এসইও এর পূর্ণ রুপ হলো Serach Engine Optimization (SEO). আর ফেন্ডলি মানে তো বুঝতেই পাছেন সেটা কী। আর এসইও ফ্রেন্ডলি মানে হলো, এমন কিছু জিনিস যা খুব সহজেউ সার্চ ইঞ্জিনে অপটিমাইজ হতে পারবে। আর যদি আপনি একজন ব্লগার কিংবা আর্টিকেল রাইটার হন তো আপনাকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে আপনার পোস্ট গুলো যাতে এসইও ফ্রেন্ডলি হয়৷ নিচে পোস্ট এসইও ফ্রেন্ডলি করে লেখার কয়েকটি উপায় আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করছি।

এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখার নিয়ম

নিচে কয়েকটি উপায় আছে যেগুলো ফলো করলে আপনারা এসইও ফ্রেন্ডলি আরেটিকেল খুব সহজে লিখতে পারবেন।

সঠিক কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করুন

ব্লগ পোস্ট লিখবেন কিন্তু কোনো কি-ওয়ার্ড ছাড়াই, এর মানে হলো কারেন্ট নেই অথচ আপনি লাইট কেন জ্বলছে না সেটা চেক করছেন। একটি ভালো ও মানসম্মত পোস্ট লিখতে গেলে আগে আপনাকে ভাবতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উপর লিখবেন। এর জন্য আপনাকে নানা কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। আর কিওয়ার্ড একবার পেয়ে গেলে আপনার জন্য একটি পোস্ট লিখা কোনো ব্যাপারই হবে না।

সঠিক শিরোনাম নির্বাচন করুন

পোস্ট লিখা শুরু করার আগেই পোস্ট এর টাইটেল মানে শিরোনাম নির্বাচন করুন। আর খেয়াল রাখবেন টাইটেল এ যেনো আপনার বাছাই করা কিওয়ার্ড টি থাকে।

ইউনিক পোস্ট লিখুন

আপনি পোস্ট এর কি-ওয়ার্ড পেয়ে গেছেন। কিন্তু আপনি পোসট টি নিজের মতো করে না লিখে, অন্য কারো ওয়েবসাইট থেকে কপি করলেন! এটা কিন্তু একেবারেই ঠিক না। আপনার পোস্ট ও সাইটের সব ঠিক থাকলেও এই একটা সমস্যার জন্য নানা সমস্যা হতে পারে আপনার। সমস্যা টি এডসেন্স পর্যন্তও চলে যেতে পারে৷ তাই আমি বলবো, সব সময় নিজের মতো করে লিখবেন। কপি কখনো করবেন না। যদি আর্টিকেল ইউনিক হয় তো সেটা এসইও ফ্রেন্ডলি হতে অনেকটা সাহায্য করে।

পোস্ট এ হেডলাইন ব্যবহার করুন

পোস্ট লিখার সময় একটু জরুরি বিষয় হলো, হেডলাইন ব্যবহার করা। মানে একেকটি আলাদা আলাদা টপিকের প্যারার জন্য আলাদা আলাদা হেডিং সিলেক্ট করা। এই দেখুন আমি প্রতিটা আলাদা আলাদা টপিক নিয়ে কথা বলার জন্য আলাদা আলাদা হেডিং ব্যবহার করছি। আপনারো এমন হেডিং ব্যবহার করা উচিত।

হেডিং ব্যবহারে খেয়াল রাখবেন পোস্ট এ যেনো কমপক্ষে একটি হলে h2 হেডিং ব্যবহার করা হয়। তবে চেষ্টা করবেন ২-৩ টি h2 হেডিং এর ব্যবহার করার। আর চাইলে h1 হেডিং ও ব্যবহার করতে পারেন একবার। কিন্তু সেটা ব্যবহার না করলেও সমস্যা নেই। আর কমপক্ষে একটি হেডিং এ পোস্ট এর কিওয়ার্ড টি দিবেন।

আরো দেখুনঃ কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পেজে রেংক করবেন কয়েকটি কার্যকরী টিপস

পোস্টে ইমেজ/ভিডিও ব্যবহার করুন

পোস্ট লিখার সময় আপনি যদি পোস্ট এ ইমেজ ব্যবহার করেন তাহলে পোস্ট ও আরো সুন্দর দেখাবে৷ তবে ইমেজ অবশ্যই পোস্ট এর উপর নির্ভর করবে। কিছু কিছু পোস্ট আছে যে গুলো তে ইমেজ/ভিডিও ব্যবহার না করাই ভালো। আবার কয়েক ধরণের পোস্ট আছে যে গুলোতে ইমেজ ব্যবহার না করলে পোস্ট টি একেবারে খারাপ হয়ে যায়। তো পোস্ট এ, পোস্ট অনুযায়ী ইমেজ ব্যবহার করবেন।

আর একটি কথা সেটা হলো ইমেজ / ভিডিও ব্যবহারের সময় লক্ষ রাখবেন, সেগুলো যেনো অন্য সাইট থেকে কপি করা না থাকে৷ এর জন্য হালকা এডিট করতে পারেন সেটা। আর ইমেজ / ভিডিও ব্যবহারের সময় সেগুলোতে Alt Text ও Caption এ আপনার কিওয়ার্ড দিবেন।

পোস্ট এ লিংজ ব্যবহার করুন

সব সময় পোস্ট এ কমপক্ষে নিজের ওয়েব সাইটের যে কোনো পেজের একটি লিংক ও একটি আউটবাউন্ড লিংক ব্যবহার করবেন। তো এখন প্রশ্ন হলো নিজের সাইটের লিংক কেন ব্যবহার করবো এতে তো পোস্ট খারাপ দেখাবে।

হ্যা এটি একটি অনেক ভালো প্রশ্ন। আমাদের এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখার সাথে সাথে পোস্ট কেমন হচ্ছে সেটা খেয়াল রাখা উচিত। তো এর জন্য আপনারা পোস্ট এর মাঝে “আরো পড়ুনঃ” এই রকম কিছু একটা দিয়ে সেখানে আপনার সাইটে লিখা আছে এমন যে কোনো পোস্ট এর লিংক দিয়ে দিন।

আর আউটবাউন্ড লিংক এ আপনারা পোস্ট সম্পর্কিত যে কোনো ওয়েবসাইটের লিংক দিবেন। তবে আউটবাউন্ড লিংক কম দেওয়ার চেষ্টা করবেন। বেশি দিলে ভিজিটর রা অন্য সাইটেও চলে যেতে পারে।

বিস্তারিত লিখতে হবে

একটি এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখতে গেলে আপনাকে অবশ্যই পোস্ট এর মান ও কোয়ালিটি ঠিক রেখে পোস্ট টি কে বড় করে বিস্তারিত ভাবে লিখতে হবে। আর পোস্ট টি কমপক্ষে ৬০০ ওয়ার্ড এর লিখার চেষ্টা করবেন। আর কত বড় লিখবেন সেটা আপনার ব্যাপার। পোস্ট কত বড় হবে সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে৷ যত বড় পোস্ট ততই ভালো আপনার জন্য। তবে পোস্ট ২৫০০ ওয়ার্ড এর মধ্য লিখতে পারলে সেটা সুন্দর ও ভালো হয়। বেশি বড় আর্টিকেল পড়তেও আবার ভিজিটরেরা বিরক্ত হয়।

পোস্ট এ কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন

আপনি পোস্ট লিখার শুরুতেই যে কিওয়ার্ড বাছাই করেছিলেন পোস্ট লিখতে গেলে সেই কিওয়ার্ড টা কিন্তু আপনাকে মাঝে মাঝেই ব্যবহার করতে হবে। কিওয়ার্ড সর্বনিম্ন ১০ বার ব্যবহার করবেন। আর বেশিও ব্যবহার করবেন না। সর্বোচ্চ ২০ বার ব্যবহার করবেন। এত পোস্ট এর মান ঠিক থাকে।

তো এই বিষয় গুলো যদি ঠিক রাখতে পারেন তো আমি গ্যারান্টি দিলাম আপনার পোস্ট এর এসইও স্কোর কম করে হলেও ৭০-৮৫ এর মধ্য হবে। আর যদি আপনি আরো ভালো করতে পারেন তো ৮০ থেকে ৯২ এর মধ্য হবে। আর একটি পোস্ট এর এসইও স্কোর ৬০ এর উপরে গেলে অনেকটা ভালো হয়।

তো বন্ধুরা আশা করি পোস্ট টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে কিন্তু অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এই আরটিকেলটি সর্বপ্রথম প্রকাশ করা হয়েছে TempNmail.com আর এরকম পোস্ট পেতে প্রতিদিন ভিজিট  আমার ওয়েবসাইটে। আবার দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্ট এ। সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেয।

The post এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হলে এই বিষয় গুলো মানতে হবে appeared first on Trickbd.com.

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে! আশা করি সকলেই ভালো আছে। আমরা দিন দিন অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হচ্ছি! আর অনলাইনে ব্যবসা করার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো আপনার একটি সুন্দর ওয়েবসাইট থাকতে হবে। যেখানে আপনার বিজনেস রিলেটেড সব কিছু সুন্দর করে তুলে ধরতে পারবেন।

আপনার ওয়েবসাইট সুন্দর করে সাজানোর পরের কাজটা হলো সেটা মানুষের সামনে তুলে ধরা, আপনার ওয়েবসাইটটি যাতে মানুষের কাছে পৌঁছায় সেই ব্যবস্থা করা! নাহলে এতো সুন্দর করে ওয়েবসাইট সাজিয়ে গুছিয়ে কোনো লাভ হবে কি? কখনোই না!

আপনার ওয়েবসাইটকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের এসইও অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন করা আবশ্যক! নাহলে অনলাইনে ব্যবসা করার যে লক্ষ্য সেটা কখনোই পূরণ হবে না!

আপনার ওয়েবসাইটের এসইও করার জন্য অনেক কিছুই করতে হবে! আপনি যদি একজন এসইও এক্সপার্ট হায়ার করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের ধরণ অনুযায়ী হাজার হাজার টাকা ব্যয় করতে হবে! কিন্তু যদি আপনি সেগুলো নিজেই করতে পারেন তাহলে কেমন হয়?

তাই আমি আজকে আপনাদের কাছে এমন একটি ওয়েবসাইট সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দিবো যেখানে আপনি এসইও এর প্রায় সকল টুল পেয়ে যাবেন আপনার মাতৃভাষা বাংলায় এবং তাও আবার একদম বিনামূল্যে!

ওয়েবসাইটটির নাম হলো এসইও বঙ্গ! বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম ও সবচেয়ে সেরা এসইও চেকার ওয়েবসাইট হলো এটি! এখানে আপনি এসইও এর সকল টুল পাবেন একদম বিনামূল্যে!

আসুন দেখে নিই উল্লেখযোগ্য কিছু টুলসের নাম যেগুলো আপনি এসইও বঙ্গতে পাবেনঃ

১.আর্টিকেল রিরাইটার
২. প্লেজিয়ারিজম চেকার
৩. ব্যাকলিংক মেকার
৪. ওয়েবসাইট এসইও চেকার
৫. ডোমেইন টুলস
৬. এসইও বঙ্গ ব্লগ
৭. এসইও অ্যানালাইজার
৮. আইকন জেনারেটর
৯. ব্যাকলিংক ডিরেক্টরি
১০. কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল
১১. Robots.txt জেনারেটর
১২. মেটা ট্যাগ জেনারেটর
১৩. XML সাইটম্যাপ জেনারেটর
১৪. htaccess ফাইল জেনারেটর
১৫. ব্যাকলিংক চেকার
১৬. ওয়েবসাইট বনাম ওয়েবসাইট এসইও অ্যানালাইসিস
১৭. বাংলা পেজ জেনারেটর

ইত্যাদি ছাড়াও আরোও অসংখ্য টুল রয়েছে যেগুলো আপনি ব্যবহার না করলে বুঝতে পাবেন না!

তাহলে চলুন এবার টুলগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত –

ওয়েবসাইট এসইও চেকার – এসইও বঙ্গ

আপনি এই টুলটি দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট সহ যেকোনো ওয়েবসাইটের সম্পুর্ন এসইও রিপোর্ট জেনারেট করে আপনার ওয়েবসাইটের এসইও স্কোর দেখতে পারবেন! আপনার ওয়েবসাইটের এসইও তে কি কি সমস্যা আছে, কিভাবে আরোও ভালো করা যায়, আপনার ওয়েবসাইটের সকল এসইও ফ্যাক্টর গুলো সব একটি মাত্র রিপোর্টের মাধ্যমে আপনার সামনে তুলে ধরবে এই টুলটি। সবথেকে মজার ব্যাপার হলো পুরো রিপোর্টটি হবে সুন্দর ও সাবলীল বাংলা ভাষায় যাতে আপনি সহজেই সব কিছু বুঝতে পারেন!
এছাড়াও আপনি আপনার ওয়েবসাইটের এসইও এর সাথে আপনার কম্পিটিটর ওয়েবসাইটের এসইও এর লাইভ কম্পেয়ার করতে পারবেন! এতে করে আপনি আপনার ও আপনার কম্পিটিটর ওয়েবসাইটগুলোর এসইও সম্পর্কে খুব ভালো ভাবেই ধারণা পেয়ে যাবেন!

এসইও অ্যানালাইজার – এসইও বঙ্গ

এটা অসাধারণ একটি টুল যেটা আপনি ব্যবহার না করে বুঝতে পারবেন না এটা কতটা কাজের জিনিস! এখানে আপনি আপনার এবং আপনার কম্পিটিটর ওয়েবসাইটের এসইও সরাসরি Google, Bing, Ahref, Moz, Alexa এর ডেটা অনুযায়ী অ্যানালাইসিস করতে পারবেন! Top Search Quires, Google Index Checker, Bing Index Checker, Backlink Checker, New Backlink, Quality Backlink, Keyword Density, DA & PA Checker, Keyword Research, Competition Checker ইত্যাদি সহ আরোও অনেক টুলসের সমারহ খুজে পাবেন! একবার ব্যবহার করে দেখলেই বুঝতে পাবেন আমাকে কিছু বলতে হবে না!

কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল – এসইও বঙ্গ

এখানে আপনি আপনার ফোকার কিওয়ার্ড দিয়ে আনলিমিটেড কিওয়ার্ড জেনারেট করতে পারবেন তাও আবার গুগল সার্চ ভলিউম ও কিওয়ার্ড সিপিসি সহ! কিওয়ার্ড গুলো আপনি দেশ ভিত্তিক দেখতে পারবেন! অর্থাৎ আপনার কিওয়ার্ডটির বাংলাদেশ, আমেরিকা, উগান্ডা, আফ্রিকা ইত্যাদি ইত্যাদি এককথায় দেশের ভিত্তিতে আলাদা আলাদা কিওয়ার্ড, সার্চ ভলিউম, সিপিসি শো করবে! আর এটি যে রেজাল্টটি দিবে সেটা একদম Google Keyword Planner অনুযায়ী! তাই রেজাল্টের গ্রহনযোগ্যতা একদম ৯৯.৯৯%.

আর্টিকেল রিরাইটার – এসইও বঙ্গ

আপনি হয়তো এরকম টুল ব্যবহার করে থাকবেন যেখানে কোনো আর্টিকেলকে সাবমিট করলে সেই টুল
আপনাকে ইনস্ট্যান্ট সেই আর্টিকেলের ওয়ার্ড চেঞ্জ করে আরেকটি নতুন আর্টিকেল তৈরি করে দেয় যেটা একদম ৯৯% ইউনিক! ইংরেজি আর্টিকেল রিরাইট করার জন্য এরকম অনেক টুলস আছে যেমনঃ smallseotools, duplichecker ইত্যাদি কিন্তু বাংলা আর্টিকেল রিরাইট করে দেয় এরকম টুল কোথাও পাবেন না! কিন্তু সেই দিন শেষ! এখন থেকে যেকোনো বাংলা আর্টিকেলও রিরাইট করতে পারবেন শুধু মাত্র এসইও বঙ্গের আর্টিকেল রিরাইটার এর মাধ্যমে!
যেকোনো বাংলা লেখা সাবমিট করুন, এই টুলটি আপনাকে সেই লেখাটি রিরাইট করে দিবে একদম কয়েক সেকেন্ডেই! কি কি ওয়ার্ড চেঞ্জ হয়েছে তাও দেখতে পারবেন, সেই ওয়ার্ডগুলো আপনি চাইলে নিজের মতো করে আবার পরিবর্তনও করতে পারবেন! সবশেষে আপনাকে উপহার দিবে একটি ইউনিক আর্টিকেল যেটা আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পাব্লিশ করতে পারবেন। এরকম বাংলা আর্টিকেল রিরাইটার বাংলাদেশে এই প্রথম! শুধু বাংলাই নয়, বাংলা, ইংরেজি সহ সর্বমোট ৮ টি ভাষার আর্টিকেল রিরাইট করা যায় এসইও বঙ্গ আর্টিকেল রিরাইটার টুল দিয়ে! জোস না ব্যাপার টা??

প্লেজিয়ারিজম চেকার – এসইও বঙ্গ

আর্টিকেল তো রিরাইট করলেন, এবার পালা সেই আর্টিকেলটি প্লেজিয়ারিজম ফ্রি কিনা তা চেক করার! অর্থাৎ আপনার লেখা আর্টিকেল কিংবা এসইও বঙ্গতে রিরাইট করা আর্টিকেলটি গুগলের কাছে ইউনিক কিনা সেটা যাচাই করতে পারবেন প্লেজিয়ারিজম চেকার টুল দিয়ে! এটি গুগলের API দিয়ে তৈরি তাই রেজাল্ট আপনাকে গুগল অনুযায়ীই দিবে!
তবে আপনি শুধু বাংলা আর্টিকেলের প্লেজিয়ারিজম চেক করতে পারবেন এই টুল দিয়ে! কারণ এই টুলটা বাংলা ভাষার আর্টিকেলের উপর জোর দিয়েই বানানো হয়েছে! তাই বাংলা আর্টিকেল ছাড়া অন্য কোনো ভাষায় আর্টকেল এখানে চেক করলে আপনাকে রেজাল্ট ঠিকই দিবে কিন্তু সেটা ৯৯% সঠিক রেজাল্ট হতেও পারে আবার নাও পারে! তবে বাংলা আর্টিকেলের জন্য যে রেজাল্ট দিবে সেটা ৯৯% সঠিক রেজাল্ট!
বিঃদ্রঃ বাংলা আর্টিকেল অন্য কোনো প্লেজিয়ারিজম চেকারে চেক করে এসইও বঙ্গের প্লেজিয়ারিজম চেকারে চেক করলে দেখবেন অন্যান্য টুলে যেটা ১০০% ইউনিক দেখাচ্ছে সেটা এসইও বঙ্গতে চেক করলে অনেক কপি দেখাচ্ছে অর্থাৎ অপেক্ষাকৃত কম ইউনিক দেখাচ্ছে! এটার কারণ আগেই বলেছি যে, এসইও বঙ্গের টুলটি বাংলা আর্টিকেলের জন্য কনফিগারেশন করা কিন্তু অন্যান্য টুল গুলো ইংরেজি আর্টিকেলের জন্য! তাই এসইও বঙ্গ বাংলা আর্টিকেলের জন্য যতটা নিখুঁত ভাবে রেজাল্ট দিবে অন্যান্যরা সেটা দিবে না এটাই স্বাভাবিক!

এসইও বঙ্গ ব্লগ

এটি এসইও বঙ্গ এর ব্লগ সেকশন যেখানে এসইও এর সকল সমস্যা, সমাধান, টিপস ইত্যাদি নিয়ে পোস্ট করা হয়ে থাকে! যদিও এখানে এখন তেমন কোনো পোস্ট করা হয়নি! তবে আশা করা যায় খুব শীঘ্রই আমরা এখানে পোস্ট দেখতে পারবো!

ডোমেইন টুলস – এসইও বঙ্গ

এটি একটি ডোমেইন রিলেটেড টুল যেখানে ডোমেইনের অ্যাবিলিটি চেক করতে পারবেন, আপনার পছন্দমত নিশ কিওয়ার্ড দিয়ে অনেক গুলো সুন্দর সুন্দর ডোমেইন নেম জেনারেট করতে পারবেন! তাই আপনি যদি আপনার নিশ কিওয়ার্ড দিয়ে আপনার পছন্দ মতো ডোমেইন নেম খুজে না পান তাহলে আমি প্রেফার করবো একবার এই টুলটা ইউজ করে দেখার জন্য!
এছাড়াও আপনি এখানে যেকোনো ডোমেইনের WHOIS, লোকেশন, আইপি, রিভার্স ডোমেইন চেক করতে পারবেন!

আইকন জেনারেটর – এসইও বঙ্গ

ওয়েবসাইটের জন্য আইকন এখন অপরিহার্য একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। fa fa আইকন ছাড়া ওয়েবসাইটের ডিজাইন তো প্রায় চিন্তাই করা যায় না! কিন্তু কেমন হয় যদি fa fa আইকনগুলো আপনি আপনার নিজের ইচ্ছামতো ভাবে এডিট করে আপনার ওয়েবসাইটে ইউজ করেন? নিশ্চয়ই অনেক ভালো হবে!
আপনাকে সেই সুযোগ করে দিচ্ছে এসইও বঙ্গের আইকন জেনারেটর! সকল fa fa আইকন আপনি নিজের মতো করে এডিট করে সরাসরি ডাউনলোড করে নিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে ইউজ করতে পারবেন! এডিট করাও অনেক ইজি যেটা ইউজ না করলে বুঝতেই পারবেন না!

বাংলা পেজ জেনারেটর – এসইও বঙ্গ

গোপনীয়তার নীতি, শর্তাবলি, অস্বীকৃতিজ্ঞাপন, আমাদের সম্পর্কে, যোগাযোগ পেজ ইত্যাদি ছাড়া কি কোনো ওয়েবসাইট হয়? আপনার ওয়েবসাইটের রেপুটেশন ও বিউটি দুইটাই বৃদ্ধি করে এই পেজ গুলো! কিন্তু আমরা এই ব্যাপারটা অনেকেই এড়িয়ে যাই! কারোও বা সময়ই হয় না এই পেজগুলো সাজানোর!
এখন আপনার আর কিছু করতে হবে না! আপনি জাস্ট আপনার ওয়েবসাইটের ইনফরমেশন সাবমিট দিবেন আর ইন্সট্যান্ট এসইও বঙ্গ আপনাকে পেজগুলো ক্রিয়েট করে দিবে তাও আবার বাংলা ভাষায়! আপনার ক্রিয়েট করা সেই পেজটির HTML কোডসহ আপনার ওয়েবসাইটের পেস্ট করবেন! ব্যাসসসস হয়ে যাবে আপনার কাজ!
আপনি যে যে পেজ জেনারেট করতে পারবেন এসইও বঙ্গ থেকেঃ
১. প্রাইভেসি পলিসি / গোপনীয়তার নীতি
২. টার্মস অ্যাড কন্ডিশনস / শর্তাবলি
৩. ডিসক্লেইমার / অস্বীকৃতিজ্ঞাপন
৪. কন্টাক্ট আস / যোগাযোগ

লিংকঃ এসইও বঙ্গ ওয়েবসাইটের ফুটারে পাবেন!

মেটা ট্যাগ জেনারেটর – এসইও বঙ্গ

মেটা ট্যাগ যেকোনো ওয়েবসাইটের এসইও এর জন্য অত্যাবশকীয় বিষয়! মেটা ট্যাগ ছাড়া ওয়েবসাইটের এসইও কল্পনাও করা যায় না!
আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আবশ্যকীয় সকল মেটা ট্যাগ জেনারেটর করুন এই টুল দিয়ে।

উপরের টুলগুলো ছাড়াও আরও অনেক অনেক টুল রয়েছে এসইও বঙ্গতে। সবগুলোর বর্ণনা দিতে গেলে জীবন শেষ হয়ে যাবে তাই আপনি নিজেই একবার দেখে নিন! এসইও বঙ্গ নিত্য নতুন টুলস তাদের ওয়েবসাইটে লঞ্চ করে! তাই এসব টুলসই শেষ নয় আরোও টুলস আসবে সামনে! আশা করি আপনার খুব কাজে দিবে এই ওয়েবসাইটটি!

এসইও বঙ্গের আপকামিং টুলস

১. Schema Markup জেনারেটর
২. ওয়েবসাইট ডিরেক্টরি
৩. এসইও বঙ্গ ফোরাম
৪. ইউটিউব ব্যাকলিংক জেনারেটর
৫. ইউটিউব থাম্বনেইল জেনারেটর
৬. এসইও বঙ্গ সাপোর্ট হাব
৭. মোবাইল ফ্রেন্ডলি চেকার
৮. ইমেজ অপ্টিমাইজার
৯. বাংলা আর্টিকেল জেনারেটর
১০. এসইও বঙ্গ ওয়েব টুলস
১১. Favico Icon জেনারেটর
১২. গুগল অ্যাডভান্স সার্চ
১৩. Disavow ফাইল জেনারেটর
১৪. প্লেজিয়ারিজম চেকার প্রো
১৫. ওপেন গ্রাফ জেনারেটর
১৬. ওয়েব ক্রলার ইত্যাদি

এসইও বঙ্গ ফুল ইউজার ফ্রেন্ডলি আর রেসপন্সিভ! তাই ইউজ করতেও কোনো সমস্যা হবে না! আর যদি এসইও বঙ্গ থেকে কোনো কিছু জানার থাকে কিংবা কোনো সমস্যা হয় তাহলে আপনি সরাসরি তাদের ফেসবুক পেজে জানাতে পারেন!


➡ এসইও বঙ্গ ওয়েবসাইটের লিংকঃ এসইও বঙ্গ – বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম এসইও চেকার ওয়েবসাইট


➡ ফেসবুক পেজের লিংকঃ SEO Bongo

তাহলে আজ এই পর্যন্তই। কেমন লাগলো আজকের এই পোস্ট, এসইও বঙ্গ ওয়েবসাইট কেমন লাগলো সেসব জানাতে ভুলবেন না! শীর্ষই আসছি আবার নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে! সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!

The post চলে এসেছে বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম এসইও চেকার ওয়েবসাইট এসইও বঙ্গ (SEO Bongo) [বিস্তারিত] appeared first on Trickbd.com.

কনটেন্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে একটি ওয়েবসাইটকে যথাযথভাবে অপটিমাইজ করার উপর একটি ওয়েবসাইটের সফলতা নির্ভর করে। একজন অন-লাইন কনটেন্ট মার্কেটার তার ওয়েবসাইটের এসইও সংক্রান্ত বিষয়গুলি যত সুক্ষভাবে পালন করতে পারবেন, সার্চ ইঞ্জিন তার ওয়েবসাইটকে তত বেশী মূল্যায়ন করবে।

প্রযুক্তির উন্নয়নের বিকাশের সাথে সাথে সার্চ ইঞ্জিনের বিভিন্ন নিয়ম প্রতিনিয়ত আপডেট এবং উন্নত হচ্ছে। সেই সাথে সবাই সার্চ ইঞ্জিনের শীর্ষে স্থান পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করে যাচ্ছেন। সার্চ ইঞ্জিনের আধুনিকায়নের ফলে সার্চ রেজাল্টের শীর্ষ তালিকায় টিকে থাকার প্রতিযোগিতায় ওয়েবমাষ্টাররাও বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন।
সার্চ ইঞ্জিনের এলগরিদম আপডেটের ফলে অনেক ভালমানের ওয়েবসাইট প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারায় তাদের ভিজিটর কমে যাচ্ছে। যার ফলে অনেক ইন্টারনেট মার্কেটার তার অন-লাইন ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছেন।প্রতিযোগিতার এই সময়ে আবার অনেকে ভালভাবে এসইও বুঝতে না পারার কারনে কিছু Common ভূল করছেন, যেগুলি তার ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের তালিকায় আরও পিছনে ফেলে দিচ্ছে। আপনি সাধারণ সেন্সে বিষয়টি চিন্তা করুন যে, প্রতিযোগিতার এই সময়ে যেখানে এসইও সঠিকভাবে করার পরেও হিমশিম খেতে হচ্ছে সেখানে ভূল এসইও করলে আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইটের কি অবস্থা হবে? সচারাচর একজন আর্টিকেল পাবলিশার যে ধরনের ভূল করে থাকেন, আমরা আজ সেই ভূলগুলি নিয়ে আলোচনা করব।

১. ভূল Keyword নির্বাচন

সঠিকভাবে Keyword নির্বাচন করতে না পারাটা হচ্ছে সবচাইতে Common একটি ভূল। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন আর্টিকেল পাবলিশার Keyword নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোন গুরুত্ব না দিয়ে বা Keyword রিসার্চ না করে একটি পোষ্ট লিখতে শুরু করে দেন। এতেকরে পোষ্টের অভ্যন্তরে ভালমানের আর্টিকেল থাকা সত্বেও সঠিকভাবে উপযুক্ত Keyword নির্বাচন না করার কারনে কাঙ্খিত পোষ্টটি সার্চ ইঞ্জিনের ভাল অবস্থানে থাকতে পারে না।
আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখতে বসবেন সেটা লিখা শুরু করার পূর্বে ভালভাবে Keyword যাচাই-বাছাই করে নিবেন যে, আপনার কাঙ্খিত বিষয়ে কি ধরনের কীওয়ার্ডগুলি অন-লাইনে বেশী সার্চ হচ্ছে এবং কোন ধরনের কীওয়ার্ড এর গুরুত্ব কতটুকু ইত্যাদি ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে আপনি যত সঠিক ও উপযুক্ত Keyword নির্বাচন করতে পারবেন আপনার পোষ্টটি সার্চ ইঞ্জিনের সবার শীর্ষে অবস্থান পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

২. Keyword Stuffing

অধিকাংশ ওয়েবমাষ্টারগণ মনে করে থাকেন একটি আর্টিকেল লিখার সময় প্রতিটি বাক্যের মধ্যে Keyword রাখতে পারলে ভিজিটর বেশী পাওয়া যাবে। যার ফলে দেখা যায় একজন আর্টিকেল পাবলিশার তার পোষ্টের অভ্যন্তরে অযথা অপ্রয়োজনীয় জায়গাতে Keyword ব্যবহার করছেন।
এ ক্ষেত্রে একটি পোষ্টে অত্যাদিক বার Keyword ব্যবহারের কারনে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টটি স্প্যাম হিসেবে মার্ক করে নেয়। এতেকরে একজন আর্টিকেল পাবলিশার একটি ভালমানের পোষ্ট লিখা সত্বেও সার্চ ইঞ্জিন হতে ভাল ফলাফল পায় না। আপনি একটি আর্টিকেল লিখার সময় Keyword Density টা ৫% থেকে ৬% এর মধ্যে রাখার জন্য চেষ্টা করবেন।

৩. অপ্রাসঙ্গিক Keyword ব্যবহার

এই ভূলটি আমি অনেক ভালমানের ওয়েবসাইটেও হতে দেখেছি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন আর্টিকেল পাবলিশার খুব সুন্দর করে একটি পোষ্ট লিখেছেন কিন্তু তার এই পোষ্টটির জন্য যে Keyword নির্বাচন করেছেন সেটি না হয়ে অন্য কীওয়ার্ড হওয়া উচিত ছিল। এ ক্ষেত্রেও পোষ্টটি সার্চ ইঞ্জিনে ভাল র‌্যাংক করতে পারে না।

কারণ সার্চ ইঞ্জিন সবসময় চায় Keyword Related আর্টিকেল। স্বাভাবিকভাবে চিন্তা করুন যে, আপনি “এন্ড্রয়েড” টপিক নিয়ে একটি পোষ্ট লিখছেন কিন্তু পোষ্টের ভীতরে এন্ড্রয়েড বিষয়ের চাইতে উইন্ডোজ বিষয়ে বিশী লিখা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আপনি পোষ্টটি কিভাবে মূল্যায়ন করবেন। যদিও বিষয়টি আমার উদাহরনের মত হুবহু হয় না, তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর কাছাকাছি হয়ে থাকে। এ বিষয়টি ভালভাবে মাথায় রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখছেন সেই বিষয়টিকে পোষ্টের ভীতরে বেশী প্রাধান্য দিতে হবে।

৪. Non-Original Content

কারও ব্লগ/ওয়েবসাইটের কনটেন্ট কপি না করে নিজে যে বিষয়ে পরিপূর্ণ অভীজ্ঞতা রাখেন সে বিষয়ে ভালমানের ইউনিক কনটেন্ট লিখার জন্য আমি সবসময় জোড়ালভাবে সবাইকে পরামর্শ দিয়ে থাকি। কারণ ব্লগে ভিজিটর পাওয়ার জন্য সহজ ও প্রধান মাধ্যম হচ্ছে ভালমানের ইউনিক কনটেন্ট। সার্চ ইঞ্জিনের আধুনিকায়নের ফলে সকল সার্চ ইঞ্জিনই এখন খুব সহজে কপি করা আর্টিকেল মার্ক করে নিতে পারে।
এ ক্ষেত্রে আপনি যত চালাকী করে অন্যের কনটেন্ট আপনার ব্লগে পাবলিশ করেন না কেন, আপনার ব্লগের কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিন খুব সহজে চিনে নিতে পারবে। আপনি যখন ব্লগে নিত্য নুতন ইউনিক কনটেন্ট ব্যবহার করবেন তখন এই কনটেন্ট আপনার ব্লগে ভিজির নিয়ে আসতে সক্ষম হবে। অন্যের ব্লগ থেকে কনটেন্ট কপি করে আপনার ব্লগে ব্যবহার করলে কোন ভাবেই সফল হতে পারবেন না।

৫. Title Tags ও Meta Descriptions ভূল করা

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে এ দুটি ট্যাগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সার্চ ইঞ্জিনে যখন কোন Keyword ব্যবহার করে কিছু সার্চ করা হয়ে থাকে তখন সার্চ ইঞ্জিন সর্বপ্রথম পোষ্টের Title Tag খোঁজে থাকে। এ ক্ষেত্রে Title Tag এর ভীতরে কীওয়ার্ড পেয়ে গেলে আপনার পোষ্টটি সার্চ রেজাল্টে সহজে চলে আসবে।

অন্যদিকে Title Tag এর মধ্যে Keyword টি পাওয়া না গেলে তখন সার্চ ইঞ্জিন Meta Descriptions এর অভ্যন্তরে কীওয়ার্ডটি খোঁজে থাকে। যদি Meta Descriptions এর মধ্যে Keyword টি পাওয়া যায় তাহলেও সার্চ রেজাল্টে পোষ্ট স্থান পাওয়ার অধিক সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যায়। সে জন্য আমি বলব এ দুটি অংশ লিখার সময় অবশ্যই আপনার কাঙ্খিত Keywords এর সমন্বয়ে সুন্দরভাবে সাজিয়ে Title Tags এবং Meta Descriptions লিখবেন।

৬. Back Links না থাকা

সার্চ ইঞ্জিনের কাছে আপনার ব্লগের মূল্যবোধ বৃদ্ধিতে Back Links অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। অধিকাংশ বাংলা ব্লগাররা এ বিষয়টিকে কোন গুরুত্ব দেন না। অথচ আপনার ব্লগটি যদি ভালমানের ওয়েবসাইট/ব্লগের সাথে লিংক করা থাকে তাহলে ঐ ওয়েবসাইট হতে আপনার ব্লগে Link Juice বয়ে নিয়ে আসবে। সে জন্য শুধুমাত্র নিয়মিত পোষ্ট করে বসে থাকলে হবে না। নতুন পোষ্ট করার পর আপনার পোষ্টটির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে এমন ভালমানের ব্লগের সাথে আপনার পোষ্ট বিভিন্ন যুক্তির মাধ্যমে ঐ ব্লগের সাথে লিংক করতে পারেন। এটি আপনার পোষ্টটিতে ট্রাফিক বৃদ্ধিতেও সক্রিয়ভাবে অবদান রেখে যাবে।

৭. Internal Links না থাকা

ব্লগ পোষ্টের ভীতরে Internal Links না থাকাটা হচ্ছে আরেকটি Common Mistake. আপনি যদি এ বিষয়টি সবসময় এড়ীয়ে চলেন, তাহলে আমি বলব আপনি সবচাইতে বড় বোকামি করছেন। কারণ এ বিষয়টির জন্য কোন ধরনের ঝামেলা পোহাতে হয় না। শুধুমাত্র পোষ্ট করার সময় আপনার নতুন পোষ্টটির সাথে কিছুটা মিল রয়েছে এমন পোষ্টগুলি Anchor Text এর মাধ্যমে Link করে দিতে পারেন।

এটি সার্চ ইঞ্জিন Crawler-কে আপনার নতুন পোষ্টটি দ্রুত Crawl করে Index হতে সাহায্য করবে। এ বিষয়টি যদিও আপনাকে সরাসরি সার্চ ইঞ্জিন হতে ভিজিটর এনে দিতে সক্ষম হবে না কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন বা অন্য কোথা হতে আগত ভিজিটরদের ব্লগের অন্য পোষ্টগুলিতে ভিজিট করানোর মাধ্যমে দীর্ঘ সময় অবস্থান করিয়ে Page View বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে।

৮. Non-Responsive ও Non-Mobile Friendly ডিজাইন

গুগল সম্প্রতি Mobile Friendly ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য তাগিদ দিচ্ছে। কারণ মানুষ এখন কম্পিউটারের অনেক কাজই মোবাইলের মাধ্যমে সেরে নেয়। তাছাড়া গুগল গত এপ্রিল/২০১৬ মাসে ঘোষনাও দিয়েছে যাদের ব্লগ Mobile Friendly নয়, তাদের ব্লগ/ওয়েবসাইট SEO এর ক্ষেত্রে অনেক বিরূপ প্রভাব পড়বে।

আপনার ওয়েবসাইটটি যদি এখনো সেই পুরনো যুগের ন্যায় শুধুমাত্র কম্পিটার ভার্সন হয়ে থাকে, তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোট ডিভাইস হতে ভিজিটর পাওয়ার আশাই করতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে আপনার ব্লগে বড় ধরনের ট্রাফিক পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন। কাজেই একজন ভালমানের ওয়েব ডেভেলপারের মাধ্যমে আপনার ব্লগটি Responsive এবং Mobile Friendly ডিজাইন করে নেওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

৯. Social Media ব্যবহার না করা

বর্তমান সময়ে সোসিয়াল মিডিয়ার ব্যবহার এতই ব্যাপাক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে যে, সবাই ওয়েবসাইটে ট্রাফিক পাওয়ার ক্ষেত্রে সোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলিকে বড় ধরনের সোর্স হিসেবে ব্যবহার করছেন। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার পোষ্টগুলি ভালমানের সোসিয়াল মিডিয়াতে শেয়ার না করেন, তাহলেও বড় ধরনের ট্রাফিক হতে বঞ্চিত হবেন। আপনার ওয়েবসাইটের নামে বিভিন্ন ধরনের সোসিয়াল মিডিয়াতে একটি পেজ তৈরি করে ওগুলিতে পোষ্ট শেয়ার করে এ কাজটি করতে পারেন। তাছাড়াও সোসিয়াল মিডিয়াতে বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন করে আপনার পোষ্ট শেয়ার করার মাধ্যমে ব্লগে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে পারেন।

১০. ট্রাফিক Analytics না করা

আপনার ব্লগে কোন্ ধরনের সোর্স হতে কি পরিমানে ট্রাফিক পাচ্ছেন এবং কি ধরনের কীওয়ার্ড এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন হতে ট্রাফিক আসছে ইত্যাদি সম্পর্কে নিয়মিত পর্যালোচনা না করাটাও একটি Common Mistake. আপনি হয়ত বলতে পারেন এ বিষয়টি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সাথে জড়িত নয় বা ট্রাফিক বৃদ্ধিতে কোন অবদান রাখবে না।

হ্যা, যদিও এটি ট্রাফিক বৃদ্ধিতে সরাসরি কোন অবদান রাখবে না, তবে এটি রিসার্চ করার মাধ্যমে আপনার ব্লগের ট্রাফিক সোর্স, কীওয়ার্ডসহ আরো বেশ কিছু বিষয়ে ধারনা নিয়ে ভবিষ্যতে আপনার কি করা উচিত বা কি ধরনের কীওয়ার্ড নিয়ে পোষ্ট করা প্রয়োজন সে বিষয়ে পরিষ্কার ধারনা নিতে পারবেন। বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত এবং সবচাইতে জনপ্রিয় একটি টুলস হচ্ছে Google Analytics. আপনি ইচ্ছে করলে খুব সহজে এটি যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগে যুক্ত করে নিতে পারবেন। এই টুলসটি হতে খুব অল্প সময়ে একটি ওয়েবসাইটের বিস্তারিত বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পাওয়া যায়।

সর্বশেষঃ এসইও সংক্রান্ত উপরের ১০ টি বিষয়  মাথায় রেখে একজন কনটেন্ট মার্কেটার বা অন-লাইন মার্কেটার তার ওয়েবসাইটটি যদি যথাযথভাবে পরিচালনা করতে পারেন, তাহলে তিনি খুব সহজে যে কোন ভালমানের ওয়েবসাইটের সাথে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিয়ে সার্চ ইঞ্জিন হতে পর্যাপ্ত ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবেন। একজন ওয়েবমাষ্টার যতক্ষণ পর্যন্ত এ ভূলগুলি সংশোধন করে আর্টিকেল পাবলিশ না করবেন, ততক্ষন পর্যন্ত তিনি সার্চ ইঞ্জিন হতে কিছুতেই ভালমানের ফলাফল পাওয়ার আশা করতে পারবেন না। আপনার যদি এই আর্টিকেল টি ভালো লেগে থাকে তাহলে আমার ওয়েবসাইট টি ভিজিট করবেন নিয়মিত এরকম ওয়েব ডেভেলপমেন্ট , অনলাইন আর্নিং, টেক সম্পর্কিত লেটেস্ট আপডেট পেতে.

My website – developsbd.com

Love more-

The post সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) এর ক্ষেত্রে সবচাইতে Common ১০ টি ভূল! appeared first on Trickbd.com.

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন আপনারা সবাই। আশা করি সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি। চলুন আর্টিকেল শুরু করা যাক।

ব্যাকলিংক কি

ব্যাকলিংক কি ওয়েবমাস্টারদের প্রায় সকলেই এটি  স  সম্পর্কে জেনে থাকি। তো যারা জানেন না তাদের জন্য আমি আবারও বলতেছি ব্যাকলিংক হলো আপনার ওয়েবসাইটের লিংক অন্য কোন ওয়েবসাইটের সাথে জড়িয়ে দেওয়া। এটিকে আমরা সহজ ভাষায় ব্যাকলিংক বলে থাকি। ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে এবং আপনার বন্ধুর আরো একটি ওয়েবসাইট রয়েছে এখন আপনার ওয়েব সাইটের লিংকটি আপনার বন্ধুর ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত করেলেন। যে কোন অংশে বা কনটেন্ট এর মাঝে তাহলেই আপনি আপনার বন্ধুর ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক পেলেন। ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে আপনারা ব্যাকলিংক নিবেন তার একটি ছোট্ট ধারণা আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম এখন আমরা আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো  যা আপনাদের অবশ্যই সাহায্য করবে ব্যাকলিংক সম্পর্কে।

  ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি

ইতিমধ্যে যারা ব্যাক লিংক সম্পর্কে জানেন না তাদের মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি আমরা নিচে ব্যাংকের প্রকারভেদ তুলে ধরলাম ব্যাকলিংক মূলত দুই প্রকার:

  • নো ফলো
  • ডু  ফলো

নো ফলো ব্যাকলিংলক 

এর আগেই আমরা বলে দিয়েছি ব্যাকলিংক দুই প্রকার তো এখন আমরা ব্যাকলিংক এর একটি প্রকার নিয়ে আলোচনা করব। নো ফলো ব্যাক লিংক সম্পর্কে সহজ ভাষায় বলতে গেলে আপনি যেকোনো একটি ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিলেন কিন্তু সেখানে শুধু ভিজিটর আপনার ব্যাকলিংক এ ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারবে কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন সেই লিংকটি ভিজিট করতে পারবে না তো এটি হলো নো ফলো ব্যাক লিংক।

ডু ফলো ব্যাকলিংক

ব্যাকলিংক নেওয়ার উপায় এর আগে আমরা আলোচনা করলাম নো ফলো ব্যাক লিঙ্ক নিয়ে এখন আমার কথা বলব ডু ফলো ব্যাক লিংক নিয়ে। সহজ ভাষায় ডুফলো ব্যাকলিংক সম্পর্কে যদি আপনাদের মাঝে আলোচনা করি তাহলে বলতে হবে যে ব্যাকলিংক গুলোতে নো  ফলো ব্যাকলিংক থাকে না সেইসব ব্যাকলিংকে ডুফলো ব্যাকলিংক বলা হয়। এই ডু ফলো ব্যাক লিংক সার্চ ইঞ্জিন এবং ভিজিটর উভয় ভিজিট করতে পারে। তা আপনি যদি কখনো ব্যাকলিংক নিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমি সাজেস্ট করবো ডুফলো ব্যাকলিংক নিতে কেননা এখানে আপনারা সার্চ ইঞ্জিন থেকেও ভালো সুবিধা পাবেন। ডুফলো ব্যাকলিংক এর জন্য আশা করি সফল এবং নোফলো ব্যাকলিংক সম্পর্কে আপনারা যথেষ্ট ধারণা পেয়েছেন!

যেভাবে ফ্রি ব্যাকলিংক নেবেন।

আরো পড়ুনঃ এসইও(SEO) শিখে যেসকল উপায়ে আয় বা ক্যারিয়ার গড়া যায়!

এতক্ষণে হয়তো আপনারা ব্যাকলিংক এর গুরুত্ব বুঝে গেছেন এখন আমি আলোচনা করব কিভাবে আপনারা খুব সহজেই ব্যাকলিংক নিবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আমরা সবাই চাই ব্যাকলিংক নিতে কিন্তু ব্যাকলিংক নেওয়ার আগে আপনাকে কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে আপনাকে প্রথমে আপনার ওয়েবসাইটের নিস অনুযায়ী ওয়েবসাইট খুঁজে বের করতে হবে কেননা রিলেটেড ওয়েবসাইট না হলে আপনারা যথেষ্ট ভিজিটর পাবেন না এরপর আপনাকে বিশ্বস্ত এবং বড় একটি ওয়েবসাইট নির্ধারণ করতে হবে কেননা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে ভালো ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিলে সেটি আলাদা প্রাধান্য দেওয়া হয় এজন্য আপনাকে ভালো ওয়েবসাইট খুঁজে বের করতে হবে। তারপর আপনারা নিচে দেওয়া কয়েকটি নিয়ম খাটিয়ে ব্যাকলিংক নিতে পারবেন নিচে আলোচনা করা হলো যেভাবে আপনারা ব্যাকলিংক নিবেন!!

১. গেস্ট ব্লগিং নতুন ব্লগারদের জন্য খুবই একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল গেস্ট ব্লগিং। একজন নতুন ব্লগার গেস্ট ব্লগিংয়ের মাধ্যমে খুব সহজেই তার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাক লিঙ্ক নিতে পারে। যারা নতুন ব্লগার রয়েছে তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করবো গেস্ট ব্লগিং করা। গেস্ট ব্লগিং সম্পর্কে যারা জানেন না তাদের একটু বলে নেই যে গেস্ট ব্লগিং হলো আপনি অন্যের সাইটের কনটেন্ট লিখে দিয়ে সেখান থেকে ব্যাকলিংক নিতে পারার উপায়ই হলো গেস্ট ব্লগিং। গেস্ট ব্লগিং করার আগে আপনার যে ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিতে চান সেই ওয়েবসাইটটিকে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন এবং সেই ওয়েবসাইটে স্কোর ভালোভাবে যাচাই করুন। তাহলেই আপনারা গেস্ট ব্লগিং থেকে ভালো ফলাফল পেতে পারেন।

২. প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে হয়তো আপনারা অনেকেই লক্ষ্য করবেন বর্তমানে ইন্টারনেট জগতে অনেকগুলো প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে নানা রকম প্রশ্ন প্রতিনিয়ত করা হয় তা আপনারা চাইলে সেখান থেকে ভালো পরিমাণে ব্যাকলিংক নিতে পারবেন। ধরুন একটি বিষয়ে একটি প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইটে প্রশ্ন করেছি সেখানে আপনি আপনার সাধ্যমত সেই প্রশ্নটি যথাযথ উত্তর দিয়ে। নিচে আপনারা রেফারেন্স হিসেবে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করে উপরে বলে দিলেন যে আরও তথ্যের জন্য নিচের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করতে পারেন। তাহলে কিন্তু সেখান থেকে আপনারা ভালো পরিমাণে ভিজিটর পাবেন এবং আপনার ব্যাকলিংক খুবই কার্যকর হবে। বর্তমানে এটি একটি খুবই জনপ্রিয় মাধ্যম ব্যাকলিংক নেওয়ার জন্য!!

তো উপরের দুটি নিয়ম দিয়ে আপনারা চাইলে ফ্রীতেই ব্যাকলিংক নিতে পারেন।

যেকোনো ট্রিক এর জন্য ভিসিট করুন BoiBik.com

তো আজকে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের এই ওয়েবসাইটটির সঙ্গেই থাকুন এবং আপনারা জানেন প্রতিনিয়ত ট্রিগবিটিতে নানারকম আর্টিকেল পোস্ট করা হয় আপনাদের জানার জন্য। অনুরোধ করবো ট্রিকবিডি সাথেই থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

** Ignore my mistakes **

The post ব্যাকলিংক কি? ফ্রিতেই ব্যাকলিংক নেওয়ার উপায় জেনে নিন! appeared first on Trickbd.com.

হ্যালো trickbd বাসি কেমন আছেন সবাই আশা করি সকলে ভালো আছেন অনেকদিন পর আপনাদের সামনে নতুন একটি নিয়ে হাজির হলাম আমি আজকে আপনাদের সামনে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে একটি google নিউজ দিয়ে একাধিক ওয়েবসাইট খুব দ্রুত পোস্ট ইনডিক্স করবেন এই বিষয় সম্পর্কে তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল আছে আপনাদের সাথে শেয়ার করব যারা ব্লগিং করেন এবং ওয়েবসাইটে কাজ করেন তারা চাইলে দেখে নিতে পারেন।

বর্তমান সময়ে অনেকে ব্লগিং করতে আগ্রহী তো বিশেষ সবচেয়ে বড় একটি সমস্যা হচ্ছে নতুনদের জন্য পোস্ট ইনডেক্স সমস্যা যার সমাধান হয়তো বা অনেকেই জানেন না বা অনেকেই হয়তো বা এই সমাধানগুলি টাকার মাধ্যমে করে নিচ্ছেন।

আপনার google নিউজ এপ্রুভ করাতে থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই আপনার পোস্টগুলি খুব দ্রুত সময় গুগলে ইনডিক্স করতে পারবেন একটি গুগল নিউজ দিয়ে সর্বোচ্চ আপনি একটি ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু আমি যে বিষয়টি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এখানে একটি গুগোল নিউজ দিয়ে একাধিক ওয়েবসাইট কিন্তু আপনি ব্যবহার করতে পারবেন তবে একসঙ্গে একাধিক ওয়েবসাইট ব্যবহার করা সম্ভব না একটি একটি করে ব্যবহার করতে পারবেন।

গুগল নিউজ কি ?

যারা ব্লগিং লাইনে আছেন আশা করি তাদের সকলের জানা রয়েছে গুগল নিউজ কি মূলত এটি হচ্ছে গুগল এর অন্য একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে নিউজ সংক্রান্ত আমরা অনেক তথ্য দেখতে পাই তো এটি সরাসরি google এর মত বলতে পারেন কেননা এটি যদি আপনার ওয়েবসাইটে এপ্রুভ করানো থাকে তাহলে কিন্তু পোস্ট করার সাথে সাথে সেটি গুগলে আমরা দেখতে পারি যদিও মেইন ইনডেক্স হয় না তারপরও কিন্তু আপনি এখান থেকে ট্রাফিক নিতে পারবেন এবং নিউজ অ্যাপ্রভ থাকলে আপনার নতুন পোস্ট করার দুই থেকে পাঁচ মিনিট পর আপনার পোস্ট গুগলে দেখতে পারবেন।

 

একটি ইমেইল আইডি দিয়ে একাধিক গুগল নিউজ আপলোড করাতে পারবেন কোনো সমস্যা হবে না।

কিভাবে আপনি একটি গুগল নিউজ একাধিক ওয়েবসাইট এর ব্যবহার করবেন সর্বপ্রথম আপনার একটি google news approve লাগবে অর্থাৎ যে কোন ওয়েবসাইটে একটি নিউজ এপ্রুভ প্রয়োজন এরপর সেটি আপনি পরবর্তী সময় অন্য ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারবেন খুব সহজে যেটা আমি নিজেও করে থাকি নিচে স্ক্রিনশটটা দেখতে পারছেন আমার মোট চারটে গুগল নিউজ অ্যাপ্রুভে রয়েছে।

এইগুলো আমি অনেক আগে এপ্রুভ করেছি এবং মেইন যে ডোমেইনটি দিয়ে আমি গুগল নিউজ অ্যাপ্রুভ করেছিলাম এই ডোমেইন গুলো কিন্তু এখানে আর নেই কেননা আমি সেইগুলো রিমুভ করে নতুন ডোমেইন যুক্ত করেছি। একটি নতুন google নিউজ অ্যাপ্রভ হতে সময় লাগে পাঁচ থেকে সাত দিন অনেক সময় এটা রিজেক্ট করে দেয় কিন্তু আমি যে বিষয় অবলম্বন করে তার মাধ্যমে নতুন ওয়েবসাইটের পোস্ট মাত্র ৫ মিনিটে কিন্তু গুগলে শো করানো সম্ভব যদি হয়তোবা গুগল নিউজ ছাড়া অসম্ভব প্রায়।

আরো পড়ুন:

জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই। নাম ও জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

সর্বপ্রথম আমাদের একটি google নিউজ লাগবে এবং পরবর্তী কাজগুলো আমি নিচে স্ক্রিনশটের মাধ্যমে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব স্ক্রিনশট গুলি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন আশা করি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন এবং কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে আপনার মতামত কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

প্রথমে আপনার গুগল নিউজে ঢুকে Publication Settings এখানে যাবেন উপরের স্ক্রিনশট যেভাবে দেখানো আছে।

এর পর

এই রকম দেখতে পারবেন তো আপনার আগে যে ওয়েবসাইট এর লিংকটি দিয়েছিলেন সেখানে আপনার নতুন ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক দিবেন।

এর মধ্যে আরো একটি কথা আপনার এই ইমেইল এর মধ্যে অবশ্যয় যে ওয়েবসাইট এখানে যুক্ত করতে চাচ্ছেন সেই ওয়েবসাইট এর সার্চ কনসোল ভেরিফাই থাকতে হবে যদি না থাকে তাহলে আগে থেকেই করে নিবেন। আর গুগল নিউজ থেকে যখন লিংক চেঞ্জ করবেন তখন দেখতে পারবেন ‘search console verification’ নামের একটি অপশন চলে আসবে আর সেখানে ক্লিক করার সাথে সাথে ভেরিফাই হয়ে যাবে।

এর পর উপরের কর্নারে save নামের অপশন দেখতে পারবেন সেখানে ক্লিক করে দিবেন।

তো আমাদের এখানের কাজ হলো ১. লিংক চেঞ্জ করা ২. সার্চ কনসোল ৩. save click করা।

এর পর আমাদের যে কাজটি করতে হবে নিচে দেখানো পদ্ধতিতে আপনিও করবেন।

Google news অপশনে চলে যাবেন তার Edit ক্লিক করবেন এর পর আমাদের আরো কিছু কাজ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ন ভাবে আমাদের নতুন ওয়েবসাইট এখানে যুক্ত করতে পারবো।

এর পর content settings এখানে চলে আসবেন উপরে স্ক্রিনশট টি রয়েছে তার মত করে আপনাকে নতুন ফীড যক্ত করতে হবে আপনার আগের যে ফীড গুলি থাকবে সেই গুলো রিমুভ করে দিবেন তারপর নতুন ওয়েবসাইট এর ফীড এখানে দিয়ে দিবেন। WordPress ওয়েবসাইটে আমি সাধারণ ৩টি ফীড ব্যাবহার করে থাকি।

1. siteurl/rss
2. siteurl/feed
3. siteurl/feed/atom

আপনার যদি ব্লগার হয়ে থাকে তাহলে trickbd অথবা ইউটিউব থেকে দেখে নিতে পারেন কিভাবে ব্লগার ফীড তৈরি করতে হয় এই বিষয় সম্পর্কে।

এইভাবে কিন্তু আপনি একটি ওয়েবসাইটের পোস্ট ইনডেক্স করে পরবর্তী সময় আবার নতুন একটি ওয়েবসাইট এখানে যুক্ত করতে পারবেন আমি মূলত এইভাবে করে থাকি কেননা আমি প্রতি মাসে প্রায় দুই থেকে তিনটি ওয়েবসাইট তৈরি করি এবং প্রতি মাসে কিন্তু ওয়েবসাইট বিক্রি করে দেই তো বিক্রি করার পর আমি যখন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করি তখন এইভাবে আবার আমার নতুন ওয়েবসাইটগুলো যুক্ত করি।

তো আমাদের কাজ শেষ নতুন ফীড যুক্ত করার পর সেভ করে এখানে যে রিফ্রেশ অপশন রয়েছে সেটা আপনি বার বার ক্লিক করবেন ও এই পেজ বার বার রিলোড করবেন তাহলে ৩০ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিট এর মধ্যে এখানে আপনার কন্টেন্ট চলে আসবে।

আশাকরি আপনার বুঝতে কোন সমস্যা হয়নি তারপরেই যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারেন এর একটা কথা দয়া করে কেউ আমার পোস্ট দেখে ট্রিক্স বিক্রি করবেন না 🙂 এখন বর্তমান সময় অনেক মলম বিক্রেতা রয়েছে যারা ট্রিকবিডির থেকে ফ্রী শিখে পরে অন্যের কাছে বিক্রি করে দেয়।

আমার ছোট্ট একটি ওয়েবসাইট রয়েছে এখানে আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি নতুন কিছু শেয়ার করার জন্য জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয় পত্র নিয়ে আপনার কোনো সমস্যা থাকলে আমার ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখে নিতে পারেন সমাধান। লিংক: 👇

BNSEBA.COM

সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন trickbd এর সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

The post একটি গুগল নিউজ দিয়ে আনলিমিটেড ওয়েবসাইট এর পোস্ট ইনডেক্স করুন মাত্র ২ মিনিটেই বিস্তারিত পোস্টে। appeared first on Trickbd.com.

যারা আমার এই পোস্ট এর আগের পর্ব গুলো টি দেখেন নি তারা নিচের লিংক গুলো তে যেয়ে দেখে আসতে পারেন।

পর্ব ১

পর্ব ২

পর্ব ৩

গত পর্ব গুলোতে আমি আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং এর কয়েকটি ভয়ংকর প্রতারণার দিক সম্পর্কে বিস্তারিত বলে ছিলাম। এই পর্বে আমি আরো কয়েকটি দিক সম্পর্কে জানিয়ে দিবো। এবং পোস্ট টি কমপ্লিট করে দেওয়ায় চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

গত পর্বে আমি ভালোমতো বুঝিয়ে দিয়েছিলাম যে কিভাবে আপনারা অধিকাংশ লোকজন ই ফ্রিলান্সিং সেক্টর এ প্রতারিত হয়ে যাচ্ছেন। এই পর্বে আমি জানিয়ে দিবো কিভাবে এই প্রতারিত লোকদের মধ্যে দিয়ে এদেশে প্রতিনিয়ত প্রতারক তৈরী হচ্ছে। আর হয়তো এই পর্বেই আমি আমার পোস্ট টি কমপ্লিট করে ফেলবো ইনশাআল্লাহ।

যদি গত পর্বের সাথে আপনার জীবনের মিল থেকে থাকে তাহলে ধরে নিলাম আপনি উক্ত কোর্স থেকে পরিপূর্ণ স্কিল ডেভলপ করতে না পারলেও আপনি এইটুক অন্তত শিখে নিয়েছেন যে তারা আপনাকে কিভাবে প্রতারিত করেছে। এবং সাধারণ ভাবে মানুষ কিভাবে কিভাবে প্রতারিত হয়ে থাকে।

যারা প্রতারিত হয়েছে তাদের মাথায় অনেক ভাবেই ঘুরপাক খাবে যে কিভাবে তার ফ্রিলান্সিং এ তার নিজের খরচ উঠিয়ে নেওয়া যায়।

সেখান থেকেই তারা শুরু করে তাদের নিজের প্রতারক ব্যাবস্থা। তারা নিজেরা নিজেদের মতো ফেসবুক পেজ গ্রুপ তৈরী করে নিবে খুবই আকর্ষণীয় ও মার্কেটিং রিলেটেড। আর এইসব গ্রুপের প্রতিটা পোস্ট ই থাকবে মার্কেটিং রিলেটেড। যা আপনাকে ফ্রিলান্সিং এ আগ্রহ প্রকাশ করতে বাধ্য করবে।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা নিজেদের ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেল ও খুলতে ভুল করেন না। আর আপনাকে বেসিক কিছু শিখানোর যে পরিমাণ স্কিল প্রয়োজন হয় সেটা তারা ইউটিউব গুগল থেকেই শিখে নয়।

এবার তাহলে আপনার পালা। আপনি ও তাদের মতো বড়ো বড়ো বিজ্ঞাপন দেখবেন বড়ো বড় কোর্স কিনবেন। কোর্স শেষে আপনিও হবেন প্রতারিত।

তো এতক্ষন এ হয়তো আমি আপনাদেরকে ভালোমতই বুঝাতে পেরেছি যে কিভাবে ফ্রিলান্সিং এ এই প্রতারক চক্র টি কাজ করে। এইভাবে দিনের পর দিন মাসের পর মাস প্রতারক চক্র চলতেই থাকে আর মানুষ প্রতারিত হতেই থাকে।

আপনারা যদি এর থেকে বাঁচার উপায় চান বা সঠিক গাইডলাইন পেতে চান তাহলে অবশ্যই জানাবেন। আমি অবশ্যই পরবর্তী পোস্টে জানিয়ে দিব।

আর এই পোষ্টের আগামী পর্ব আসতে পারে আবার না ও আসতে পারে। আসলেও হয়তো এতে আপনাদেরকে প্রতারনা থেকে বাঁচার উপায় অথবা সঠিক গাইডলাইন আসতে পারে।

আজ তাহলে এই পর্যন্তই থাক। আপনারা সকলেই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর আমার পরবর্তী পোস্ট টি কিসের উপর চান সেটি আমাকে জনিয়ে দিন কমেন্টে, জিমেইল এ, অথবা টুইটারে।
জিমেইল: [email protected]
Twitter: 1215maruf

The post ফ্রিল্যান্সিং করতে যেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন না তো?(পার্ট-৪) appeared first on Trickbd.com.

যারা আমার এই পোস্ট এর আগের পর্ব গুলো টি দেখেন নি তারা নিচের লিংক গুলো তে যেয়ে দেখে আসতে পারেন।

পর্ব ১

পর্ব ২

গত পর্ব গুলোতে আমি আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং এর কয়েকটি ভয়ংকর প্রতারণার দিক সম্পর্কে বিস্তারিত বলে ছিলাম। এই পর্বে আমি আরো কয়েকটি দিক সম্পর্কে জানিয়ে দিবো। এবং পোস্ট টি কমপ্লিট করে দেওয়ায় চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

গত পর্বে আমি আমার প্রতারিত হবার একটি ঘটনা শেয়ার করেছিলাম। এই পর্বে আমি তার পরের স্তর থেকে শুরু করছি।

তো অধিকাংশ কোর্স বিক্রেতাই আপনার থেকে কোর্স বিক্রি করে যাবে শুধুই টাকা কামানোর উদ্দেশ্যে। কোনো কোর্স শেষে আপনার স্কিল আপনাকে নিজেকেই তৈরী করে নিতে হবে।

এই স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর জন্য আপনাকে বছর এর বছর (সর্বনিম্ন 4000 ঘণ্টা) শুধুমাত্রই নিজের স্কিল ও প্রজেক্ট ডেভলপমেন্ট এর কাজে ব্যয় করতে হবে। তবেই তো আপনি হয়ে উঠতে পারবেন একজন প্রকৃত ফ্রিল্যান্সার।

আর কোর্স শেষে ভুলেও তাদের কাছে জানাবেন না যে আপনি কাজ পাচ্ছেন না।(মানে আপনি যদি জানান তাহলে) তাহলে তারা আপনাকে খুবই খারাপ ভাবে অপমান করবে। আপনাকে দূর্বল ঘোষিত করবে। এবং আপনি কাজ না পাওয়ায় সম্পুর্ণ দোষ টাই আপনার উপর চাপিয়ে দিবে।

যেমন টা আমার বেলায় ও হয়েছিল। তাছাড়া আপনি যদি বেশি ঝগড়া করার চেস্টা করেন তাহলে তারা আপনাকে ব্লক করে দিবে।

আমি আমার নিজের ব্যাপারে বললাম ই তাছাড়া এমন অনেক অনেক লোক আমাকে তাঁর এই প্রতারণার গল্প টি শেয়ার করেছে। যা পোস্টে লিখে বুঝানোর অনুমতি নেই। অথবা সম্ভব নয়।

আমার পোষ্টের সাথে আপনার গল্প মিলে গেলে ধরে নিবেন যে আপনি অলরেডি প্রতারিত হয়ে গেছেন। কম্পিউটার কিনলেন ইন্টারনেট কিনলেন কোর্স করলেন। কিন্তু কোনো টাকা ইনকাম করে পরিবার কর এখনও দিতে পারছেন না।

আর এই ফ্রিলান্সিং এ বেশিরভাগই থাকে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিারের সন্তান রা। আপনারা শুধুমাত্র খেয়ে পড়ে বাঁচার জন্যই কোর্স ইনরোল করে থাকেন। বাট আপনারাই হয়ে যান প্রতারণার শিকার।

আর আপনারা অনেকে এই প্রতারণার শিকার হয়েই একদিন হয়ে উঠেন প্রতারক।
সেটা কিভাবে হন তা না হয় পরের পোস্টেই বললাম।

আজ তাহলে এই পর্যন্তই থাক। আপনারা সকলেই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর এই এই পোষ্টের পরবর্তী পর্বের জন্যে অপেক্ষা করুন। আর আমার পরবর্তী পোস্ট টি কিসের উপর চান সেটি আমাকে জনিয়ে দিন কমেন্টে, জিমেইল এ, অথবা টুইটারে।
জিমেইল: [email protected]
Twitter: 1215maruf

The post ফ্রিল্যান্সিং করতে যেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন না তো?(পার্ট-৩) appeared first on Trickbd.com.