আস্সালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই।ভালো আছেন এটা বলতে হবে না কারন, কাল থেকে দেখতেছি ট্রিকবিডিতে যা ধুম পড়েছে ফ্রি নেটের।
ক্রেডিট আবার যাকে তাকে দিয়েন না।সমাধান নিয়ে আমিই কেবল প্রথম আসলাম। দুবছর পর ট্রিকবিডিতে পোষ্ট করতে বসলাম।তবে ভিজিট করা হয় নিয়মিত।যাইহোক অনেকদিন পর আবার সেই ফ্রিনেটের কথা মনে পড়ে গেলো।যেমন জাবা ফোনের যুগে অপেরা দিয়ে চালাইতাম।জন নীল ভাইয়ের ফ্রি নেট চালাইতাম ইজিনেটের পর এমন দুর্দান্ত স্পীড নিয়ে আসা ফ্রিনেট তৈরি হয় নি।
ইজিনেটের পর কেবল এই ফ্রিনেট গুলো অধিক স্পিডের।দুদিন যাবত অনেকেই চালাচ্ছেন নেট তবে নানা সমস্যার শেষ নেই।
যেমন স্পীড সমস্যা একাউন্ট লিমিট।তাই এটার সমাধান নিয়ে আসলাম।কারন আমিও একাউন্ট করতে গিয়ে এগুলার সস্মুখীন হতে হয়েছে।তবে আমার দেখানো সিস্টেমে একাউন্ট লিমিট হবে না তার গ্যারান্টি আমি দিতে পারবো না।তবে পথ দেখাতে পারি যাতে একাধিক কনফিগ নিতে পারেন।লিমিট হলে যেটা করবেন।লিমিট হয় কারন তাদের সারভার sshocean থেকে লিমিটেশন করে দেয়া হয়।লিমিট হলে আপনি যেটা করবেন ৫ ঘন্টা পর আবার ট্রাই করবেন।তখন আপনি লিমিটেশন এর রিসেট করে আবার একাউন্ট করতে পারবেন।প্রতি একাউন্ট লিমিট ৭দিন। সাতদিন পর পর নতুন একাউন্ট করবেন।একাউন্ট করে সাথে সাথে ট্রাই করতে হলে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। ১০ মিনিট পর আবার করতে পারবেন।।অনেক সময় ২০ মিনিট বা তার বেশি সময় নেয়।পরবর্তীতে ৩০ দিনের একাউন্ট নিয়ে আসবো যদি লেখার সময় পাই। যাই হোক সমাধান তো হলো এখন মূল কাজে যাই। অস্ট্রেলিয়ান সারভার দিয়ে দেখাচ্ছি।
নিচে screenshort অনুযায়ী কাজ করবেন।কোনটার পর কি করতে হবে ইতিমধ্যে আপনারা জানেন।সমস্যা হলে বলবেন।সো চিন্তার কারন নেই।কমেন্ট করবেন উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।
Playstore থেকে এপটি ডাউনলোড করুন।
Download Wiregurd

এখান থেকে যেকোন একটা সারভার নেন।
Config Create




wiregurd app অপেন করে পর্যায়ক্রমে কাজটি করুন।এং অনলিমিটেড চালাতে থাকুন।

ডাউনলোড করা ফাইলটি মেমরি থেকে ইমপোর্ট করুন।
ইমপোর্ট ফাইলটি অন করে দিন।

অন্য সিমে ট্রাই করতে পারেন।তবে রবিতে আমার খুব ভালো চলছে। আজ এই পর্যন্তই।
ধন্যবাদ সবাইকে

The post [Free Net] রবি সীমে হাই স্পীডে ফ্রিনেট ব্যবহার করুন।থাকবে না একাউন্ট লিমিট। একদম নতুন কনফিগ। appeared first on Trickbd.com.

আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় TrickBD এর সকল

সদস্যগণ, কেমন আছেন সবাই, আশা করছি ভালোই আছেন

আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি, ভালো আছি বলেই

আবারো হাজির হলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের

মাঝে,, আজকের পোস্ট এর বিষয় বস্তু হলো কিভাবে আপনারা

ফ্রী তে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করতে পারবেন,

গত কিছুদিন আগে ফ্রি নেট চালু হয়েছিল,,

সেটা Joybd নামে একজন এর মাধ্যমে

আমরা জানতে পারি, এই নিয়ে TrickBD তে পোস্ট আছে

যখন এই ফ্রী নেট চালু হয়েছিল, আমরা সবাই অনেক খুশি

হয়েছিলাম, যারা ইন্টারনেট কম ব্যাবহার করত তারও

আবার ইন্টারনেট এর সাথে, সংযুক্ত হতে পেরেছিল,,

কিন্তু হটাৎ করেই বাংলাদেশ এর বেশিরভাগ সিম কোম্পানি

এই ফ্রি নেট এর বিষয় টা জানতে পেরেছিল, এবং বন্ধ

করে দেই,, এর ফলে ফ্রি নেট বন্ধ হয়ে যায়,,

যা, অনেক এর ক্ষেত্রে হতাশা জনক বিষয়।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এর প্রেক্ষাপটে

দেখা যায়, ইন্টারনেট এর দাম অনেক বেশি, তাই সবাই

মোবাইল ডাটা কিনে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন না,

এটি একটি ব্যায়বহুল ব্যাপার, যদিও বাংলাদেশ এ ফ্রি নেট

বন্ধ, তবুও চাইলে কিছু ট্রিক কাজে লাগিয়ে আপনারা

ফ্রী নেট চালাতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে ২ টা অ্যাপস দিয়ে ফ্রী নেট

চালাতে পারবেন আপনারা,

✅ Droid VPN

এবং

✅ Wire Tun VPN দিয়ে

আপনারা ইন্টারনেটে ব্যাবহার করতে

পারবেন,

তবে আপনি হয়তো স্পীড slow পেতে পারেন।

সারাদিন এ সর্বোচ্চ ৩০০ এমবি পর্যন্ত ব্যাবহার করতে পারবেন,।

Droid VPN দিয়ে।

তবে আপনাকে কিছু সেটিং করে নিতে হবে।

এই লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন কি কি করলে

আপনারা Droid VPN দিয়ে ফ্রি নেট চালাতে পারবেন

Droid VPN এর সব সেটিং

অন্যদিকে Wire Tune VPN দিয়ে আপনারা কোনো

সেটিং ছাড়াই ভিপিএন দিয়ে ইন্টারনেট

ব্যাবহার করতে পারবেন ।

আপনাদের সুবিধা এর জন্য আমি ২ টা অ্যাপ এর লিঙ্ক

দিয়ে দিচ্ছি, আপনারা সব কিছু করে নিয়ে

ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।

Droid VPN Link

Wire Tun VPN Link

তবে, একটি কথা মনে রাখবেন, অবশ্যই জিপি সিম

ব্যাবহার করবেন,

কারণ জিপি সিম দিয়ে ভালো

নেট পাবেন, Droid VPN শুধু জিপি সিম দিয়ে চালাতে পারবেন

তো বন্ধুরা এই ছিল বিস্তারিত, ধন্যবাদ সবাইকে

আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ

এবং TrickBD এর সাথেই থাকবেন।

(বি. দ্রঃ আমি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলেছি সবাই একটু সাপোর্ট করবেন প্লিজ,,)

এই যে লিংক,,

আমার ইউটিউব চ্যানেল

The post এখনো ফ্রি ইন্টারনেট যেভাবে ব্যাবহার করবেন, জেনে নিন !! appeared first on Trickbd.com.

অনলাইনে আমরা বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট করতে গেলে বিকাশের mercent account দেখায়। মার্চেন্ট একাউন্ট আসলে কি? এর সুবিধা কি? মার্চেন্ট একাউন্ট কিভাবে ওপেন করে? আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা এসব বিষয়ে জানার চেষ্টা করব।

চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক…

• বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি?
বিকাশের সাথে যুক্ত ব্যবসায়ীদের জন্য ডিজিটাল পেমেন্টের একটি ব্যবস্থা হচ্ছে মার্চেন্ট একাউন্ট। মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে যে কোন ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্যের পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবে। বর্তমানে বিকাশের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। যার ফলে প্রত্যেক দোকানদার বা ব্যবসায়ীদের উচিত একটি মার্চেন্ট একাউন্ট রাখা। যার ফলে তার গ্রাহকরা খুব সহজেই পণ্যের বিল পে করতে পারবে। এছাড়া মার্চেন্ট একাউন্ট এর অনেক সুযোগ সুবিধা ও আছে।

• মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা
১. একজন বিকাশ ইউজার তার পার্সোনাল একাউন্টের সাথে একটি মার্চেন্ট একাউন্টে খুলতে পারবে, যদি না তার ইতিমধ্যে এজেন্ট অথবা রিটেইল একাউন্ট না থাকে।

২. মার্চেন্ট একাউন্টের আরও একটি বড় সুবিধা হল এই একাউন্টের লেনদেনের কোন লিমিট নেই। আপনি এক টাকা থেকে শুরু করে যে কোন টাকা লেনদেন করতে পারবেন। যেটা আমরা পার্সোনাল একাউন্টে দেখতে পাই না।

৩. আপনার দোকানের গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের অফার প্রদান করতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন পণ্যের প্রচারের জন্য গ্রাহকদের অফার দিতে পারবেন।

৪. মার্চেন্ট একাউন্টের টাকা আপনি সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে তুলে নিতে পারবেন।

৫. বিকাশের API ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি যে কোন পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।

• বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে?
১. একটি লিগ্যাল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
২. একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা (যদি থাকে)
৩. যথেষ্ট পরিমাণে মাসিক পেমেন্ট গ্রহণের তথ্য।
৪. জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি।
৫. ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মেয়াদসহ ট্রেড লাইসেন্স।

• বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
১. বিকাশ মার্সেট একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে অনলাইনে মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন করতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

২. প্রথম বক্সে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অপশনে আপনার দোকান বা ব্যবসার নাম নির্বাচন করুন।

৩. কার্যালয়ের ঠিকানা পক্সে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঠিক ঠিকানাটি উল্লেখ করুন।

৪. ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ধরন অপশনে আপনার কি ধরনের ব্যবসা সেটা উল্লেখ করুন।

৫. ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বর্তমান অবস্থা অপশনে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কি অবস্থায় আছে সেটা নির্বাচন করুন।

৬. প্রতি মাসে পেমেন্ট গ্রহণের পরিমাণ অপশনে আপনি প্রতি মাসে কি ধরনের পেমেন্ট গ্রহণ করেন সেটা উল্লেখ করুন।

৭. যিনি মার্চেন্ট হতে চান এই অপশনে আপনি যার নামে মার্চেন্ট একাউন্টটি করতে যাচ্ছেন তার নামটি জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী সঠিকভাবে উল্লেখ করুন।

৮. ফটো আইডি নাম্বার অপশনে যার নামে mercent account খুলতে চান তার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার অথবা পাসপোর্ট নাম্বার অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার প্রদান করুন।

৯. মেয়াদসহ ট্রেড লাইসেন্স নাম্বার এর জায়গায় আপনার ট্রেড লাইসেন্সের নাম্বারটি উল্লেখ করুন।

১০. ইমেল অ্যাড্রেসের জায়গায় আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একটি ইমেইল এড্রেস প্রদান করুন।

১১. এরপরে ইমেজের মধ্যে যে যোগ বা বিয়োগফল থাকবে সেটা নিচের বক্সে উল্লেখ করুন। সফল তথ্য পূরণ হয়ে গেলে জমা দিন অপশনে ক্লিক করুন।

উপরের উল্লেখিত উপায়ে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই মার্চেন্ট একাউন্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে বিকাশের উপজেলা বা জেলা কার্যালয় থেকে মার্চেন্ট একাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টের ফটোকপি গুলোর সাথে নিয়ে যাবেন।

আশা করি বন্ধুরা বিকাশের মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার বিষয়ে সকল তথ্য এ পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। যে কোন প্রয়োজনে আমার ফেসবুক প্রোফাইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন।

এছাড়া আমার ফেসবুক পেজটি ফলো করে রাখতে পারেন। সেখানে আমি বিভিন্ন টেকনোলজির নিউজ এবং পোস্ট শেয়ার করে থাকি।

আমার ফেসবুক প্রোফাইল
আমার ফেসবুক পেজ (NTS TREND)

The post বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি? এর সুবিধা কি? মার্চেন্ট একাউন্ট কিভাবে ওপেন করে? appeared first on Trickbd.com.